বিজ্ঞানওপ্রযুক্তিমন্ত্রক
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডক্টর জিতেন্দ্র সিং বলেছেন, ভারত এখন মহিলা- কেন্দ্রিকতা থেকে মহিলা- নেতৃত্বাধীন ক্ষমতায়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নতুন দিল্লির প্রগতি ময়দান বায়োটেক স্টার্টআপ এক্সপোতে "দ্যা ওয়ে ফরওয়ার্ড"সেশনে ভাষণ দিয়েছেন
Posted On:
11 JUN 2022 3:59PM by PIB Kolkata
নতুন দিল্লি, ১১ জুন, ২০২২
কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী ডক্টর জিতেন্দ্র সিং বলেছেন, ভারত জৈবপ্রযুক্তি উদ্যোগ ক্ষেত্র বা বায়োটেক স্টার্টআপ সেক্টরে মহিলা- কেন্দ্রিকতা থেকে মহিলা- নেতৃত্বাধীন ক্ষমতায়নের দিকে এগিয়ে চলেছে। দেশ আগামী চার বছরে জৈব প্রযুক্তি ক্ষেত্রে ৭০ বিলিয়ন ডলার থেকে ১৫০ বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধির দিকে তাকিয়ে আছে। যা মহিলাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছাড়া সম্ভব নয়।
নতুন দিল্লির প্রগতি ময়দানে বায়োটেক স্টার্টআপ এক্সপোতে "৭৫- মহিলা জৈবপ্রযুক্তি শিল্পোদ্যোগীর সংকলন" বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে একটি বই আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করে ডক্টর জিতেন্দ্র সিং "দ্যা ওয়ে ফরওয়ার্ড" সেশনে ভাষণ দিচ্ছিলেন।
তিনি বলেন, মোদী সরকারের আমলে বিগত চার বছরে মহিলা শিল্পোদ্যোগীর মালিকাধীন জৈব প্রযুক্তি কোম্পানির সংখ্যা দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই ব্যবস্থাকে শুধুমাত্র মহিলাদের ক্ষমতায়নের পরিবর্তে মহিলাদের নেতৃত্বে ক্ষমতায়ন হিসাবে বর্ণনা করা যেতে পারে।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, মহিলা বিজ্ঞানীরা মহাকাশ, পারমাণবিক বিজ্ঞান, ড্রোন এবং ন্যানো প্রযুক্তিতে নিজেদের জন্য স্থান তৈরি করেছেন। বিশেষত, ২০২৩ সালে যে মানব মিশন গগনযান-এর সূচনা করা হবে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নতুন ভারতের মূল স্তম্ভ গুলির মধ্যে একটি হচ্ছে দেশের মহিলা শিল্পোদ্যোগীদের সাফল্যের গল্প।
তিনি উল্লেখ করেন যে, প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ২০১৪ সালে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে মূলত তাঁরই উদ্যোগে গত আট বছরে দেশে জৈবপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে শিল্পোদ্যোগের সংখ্যা ৫০ থেকে ৫ হাজারেরও বেশি হয়েছে। আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে এই সংখ্যা ১০ হাজার অতিক্রম করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। এ প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন যে, জৈব প্রযুক্তি ক্ষেত্রে ভারত সারাবিশ্বে ১২-তম, এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে তৃতীয় এবং করোনা প্রতিষেধক টিকা প্রস্তুতকারী দেশ হিসেবে সারা বিশ্বে প্রথম স্থানে রয়েছে।
তিনি উল্লেখ করেন যে, সকলের জন্য একটি ন্যায় সঙ্গত ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ভূমিকা সর্বদাই উল্লেখযোগ্য। তিনি বলেন, এই অমৃত- কাল যুগে ছোট এবং বড় উভয় শিল্পই বিকাশ লাভ করেছে।
তিনি বলেন, জৈব প্রযুক্তি বিভাগ, জৈবপ্রযুক্তি গবেষণায় মহিলা বিজ্ঞানীদের অংশগ্রহণ বাড়ানো এবং সক্ষমতা তৈরির জন্য বায়োকেয়ার প্রোগ্রাম চালু করেছে। মহিলা বিজ্ঞানীদের জন্য চালু হয়েছে পুরস্কার।
CG/ SB
(Release ID: 1833181)
Visitor Counter : 148