বিজ্ঞানওপ্রযুক্তিমন্ত্রক
বিধ্বংসী ভূমিকম্পের জন্য আয়নোস্ফিয়ার ভিত্তিক নজরদারী ব্যবস্থা
प्रविष्टि तिथि:
06 APR 2020 3:25PM by PIB Kolkata
নতুনদিল্লি, ৬ এপ্রিল, ২০২০
ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ জিওম্যাগনেটিজম (আই.আই.জি.) আয়নোস্ফিয়ার থেকে বিধ্বংসী ভূমিকম্পের উৎসস্থল সিজমিক প্লেটের গতি-প্রকৃতি নিয়ে নিবিড় গবেষণা চালিয়েছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তরের অধীনস্থ স্বায়ত্ত্বশাসিত সংস্থা – আই. আই. জি. ২০১৫ সালের ২৫ এপ্রিল নেপালের ভূমিকম্প নিয়ে কাজ করেছে। সেখানে গবেষকরা দেখেছেন, সিজমিক প্লেটের বন্টনজনিত সমস্যায় কিভাবে এই ভূমিকম্প হয়েছে।
সাধারণভাবে বলা যেতে পারে ভূস্তরীয় বিভিন্ন প্লেটের ওঠা-নামার ফলে ভূমিকম্পের সৃষ্টি হয়। এই পুরো প্রক্রিয়াটি পর্যবেক্ষণের জন্য গ্লোবাল নেভিগেশন স্যাটেলাইট সিস্টেমস-এর সাহায্যে নেওয়া হয়েছে। বিজ্ঞানীরা ২০১২ সালের ১১ এপ্রিল ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আর একটি ভূমিকম্পের বিষয়ে গবেষণা করতে গিয়ে দেখেছেন, সিজমিক প্লেটগুলির চলাচলের ফলে আয়োনোস্ফিয়ারের কি কি তারতম্য দেখা যায়। ২০১৫-র নেপাল ভূমিকম্পেও বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখেছেন, টেকটনিক নয় এরকম শক্তির মাধ্যমে হওয়া ভূমিকম্পেও আয়োনোস্ফিয়ারে পরিবর্তন ঘটেছে। ২০১৬ সালে কাইকৌরা ভূমিকম্পের সময় অস্ট্রেলিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় প্লেটের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ভূস্তরের চলাচল হয়েছিল। তার ফলে সৃষ্ট এই ভূমিকম্পে আয়োনোস্ফিয়ারেও পরিবর্তন দেখা যায়। এই সব ঘটনাগুলি পরীক্ষা–নিরীক্ষা করার পর বিজ্ঞানীরা এই সিদ্ধান্তে এসে পৌঁচেছেন, সাম্প্রতিককালের বড় বড় ভূমিকম্পগুলি আয়োনোস্ফিয়ারে প্রভাব বিস্তার করেছিল। আই. আই. জি.- দুই গবেষক মালা বাগিয়া এবং সুনীল কুমারের যোগাযোগ করার ঠিকানা –
মালা বাগিয়া
ইমেল: mala@iigs.iigm.res.in এবং bagiyamala[at]gmail[dot]com
মোবাইল নম্বর : ৯৭৭৩৪২৩৮২০
সুনীল কুমার
ইমেল : sunnil.as[at]gmail[dot]com
মোবাইল : +৯১ ৯৮১৯৬৪৫৯৭১
CG/CB
(रिलीज़ आईडी: 1611661)
आगंतुक पटल : 221