অর্থমন্ত্রক
অর্থনৈতিক সমীক্ষায় সম্পদ সৃষ্টি এবং তার লক্ষ্যে প্রাসঙ্গিক নীতি রূপায়ণের ওপর জোর
प्रविष्टि तिथि:
31 JAN 2020 7:59PM by PIB Kolkata
নয়াদিল্লি, ৩১ জানুয়ারি, ২০২০
ভারতের জানা অর্থনৈতিক ইতিহাসে তিন-চতুর্থাংশেরও বেশি সময়ে ভারত বিশ্বে শক্তিশালী অর্থনৈতিক শক্তি হয়ে উঠেছে। এই প্রধান্য পরিলক্ষিত হচ্ছে তার পরিকল্পনায়। এর মধ্যে বেশিরভাগ সময়েই আস্থার হাতের সহায়তায় সম্পদ সৃষ্টির জন্য বাজারের অদৃশ্য হাতের ওপর নির্ভর করা হয়েছে। আজ সংসদে ২০১৯-২০’র অর্থনৈতিক সমীক্ষা পেশ ক্রেন কেন্দ্রীয় অর্থ ও কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রী শ্রীমতী নির্মলা সীতারমন। সমীক্ষায় প্রকাশ পেয়েছে, ভারতীয় অর্থনীতি উদারীকরণের পর চিরাচরিত পরম্পরা এবং আধুনিকতার মিশেলে দেশের অর্থনীতি কিভাবে এগিয়েছে। জিডিপি এবং মাথাপিছু জিডিপি শেয়ার বাজারের সম্পদ সৃষ্টির সঙ্গে সম্পৃক্ত। সেভাবেই বাজারের অদৃশ্য হাতের জন্য ভারতীয় রাজনীতি অনেক সুবিধাপ্রাপ্ত হয়েছে। উদারীকরণের পর দেখা গেছে, যেসব ক্ষেত্র এতে সামিল হয়েছে, তাদের উন্নতি হয়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে। সমীক্ষায় স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, ৫ লক্ষ কোটি ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হতে গেলে বাজারের অদৃশ্য হাতের সঙ্গে তার সহায়ক আস্থার হাতটির প্রতিও নির্ভর করতে হবে। জোরালো করতে হবে অদৃশ্য হাতটিকে। যে কোনও নীতির মূলে থাকে সামাজিক কল্যাণ। নানা প্রতিবন্ধকতার জন্যও নীতি প্রণেতাদের নজর দিতে হয় নীতির কার্যকারিতার ওপর। যেমন যেটুকু সম্পদ জমি, মানবসম্পদ, মূলধন যতটুকু যাই পাওয়া যাক না কেন, তা চূড়ান্ত ব্যবহার করা। সংস্কারের পর গত পাঁচ বছরে সহজে ব্যবসা করার সুবিধা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। অর্থনৈতিক স্বাধীনতার আরও ব্যপ্তি ঘটেছে। তবুও এই সংস্কারের কাজ চালিয়ে যেতে হবে, যাতে বিশ্ব ব্যাঙ্কের ক্রমপর্যায় তালিকায় ভারত ৫০-এর ভেতর জায়গা করে নিতে পারে। একটি অর্থনীতিতে সম্পদ সৃষ্টির অর্থই হ’ল সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং জীবনের মানোন্নয়ন। পুষ্টিকর এক থালা খাবার সাধারণ মানুষের কাছে ন্যূনতম প্রয়োজন। সেজন্য প্রতিদিন সুলভে যাতে এই খাবারের থালা যাতে একজন সাধারণ মানুষ পান, তার দিকে নজর রাখাই আর্থিক নীতির লক্ষ্য হওয়া উচিৎ।
CG/AP/SB
(रिलीज़ आईडी: 1601387)
आगंतुक पटल : 151
इस विज्ञप्ति को इन भाषाओं में पढ़ें:
English