নির্বাচনকমিশন

১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইন অনুযায়ী খালি থাকা কেন্দ্রগুলিতে উপ-নির্বাচনের আয়োজন করতে হয়

Posted On: 10 OCT 2018 11:58AM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ০৯ অক্টোবর, ২০১৮

 

      কয়েকটি সংবাদপত্রে লেখা হয়েছে যে নির্বাচন কমিশন, একদিকে কর্ণাটকে তিনটি লোকসভা কেন্দ্রে খালি থাকা আসনগুলির জন্য উপ-নির্বাচনের ঘোষনা করলেও, অন্ধ্রপ্রদেশের পাঁচটি লোকসভা আসনের শূন্যপদগুলি পূরণের জন্য উপ-নির্বাচনের কোনো ঘোষনা করেনি।

      এইক্ষেত্রে জানানো হচ্ছে যে, কর্ণাটকের বেল্লারি, সিমোগা ও মান্ডিয়া লোকসভাকেন্দ্রগুলির আসন যথাক্রমে এই বছরের (২০১৮) ১৮ই মে, ১৮ই মে ও ২১শে মে-তে খালি হয়। অন্যদিকে অন্ধ্রপ্রদেশের ৫টি লোকসভাকেন্দ্রের আসন ২০ জুন ২০১৮-তে খালি হয়। প্রসঙ্গত ১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইনে বলা হয়েছে, সংসদীয় ও বিধানসভা কেন্দ্রগুলির আসন খালি হলে, সেই শূন্যস্হান পূরণের জন্য নির্বাচন কমিশনকে ছয় মাসের মধ্যে উপ-নির্বাচনের ব্যবস্হা করতে হবে। তবে, সেইক্ষেত্রে নতুন সংসদ বা বিধায়কের কাজের মেয়াদকাল অন্তত এক বছর বা তার বেশি হতে হবে।

      চলতি ষোড়শতম লোকসভার মেয়াদকাল আগামী বছরের তেশরা জুন পর্যন্ত। দেখা যাচ্ছে কর্ণাটকের উপ-নির্বাচনে নির্বাচিত সাংসদরা এক বছরের বেশি সময় পদস্হ থাকলেও, আগামী লোকসভার মেয়াদকালের মধ্যে অন্ধ্রপ্রদেশে উক্ত সংসদীয় আসনগুলি শূন্য হওয়ার পরে এক বছরও সময় থাকছে না। সেইক্ষেত্রে ১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইনের ১৫১এ ধারা অনুযায়ী ঐ ৫টি লোকসভার আসনে উপ-নির্বাচনের আয়োজন করার প্রয়োজন নেই।

 

CG/SC/NS/…



(Release ID: 1549135) Visitor Counter : 261


Read this release in: English