স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক
azadi ka amrit mahotsav

রাষ্ট্রীয় একতা দিবস-২০২৫'এ সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের ১৫০তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে বিহারের পাটনায় এক সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তব্য রাখলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ও সমবায় মন্ত্রী শ্রী অমিত শাহ

স্বাধীনতা আন্দোলনে সংগঠনের মেরুদন্ড সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল আমাদের দেশের জন্য কেবল একজন ব্যক্তি নন, বরং একটি আদর্শ

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আগামীকাল ৩১শে অক্টোবর একতা নগরে আয়োজিত বিশাল কুচকাওয়াজের অভিবাদন গ্রহণ করবেন

জাতীয় স্তরের এই কুচকাওয়াজে কেন্দ্রীয় আধা সামরিক বাহিনী, রাজ্যগুলির বিভিন্ন পুলিশ বাহিনী এবং ৯০০ জনেরও বেশি শিল্পী তাদের দক্ষতা, শৃঙ্খলা, বীরত্ব এবং ঐতিহ্য প্রদর্শন করবেন

'এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত "এর ধারণাকে প্রাণবন্ত করে তোলা এই কুচকাওয়াজের আয়োজন করা হবে প্রতি বছর ৩১শে অক্টোবর

সর্দার সাহেব ও ভগবান বিরসা মুন্ডার ১৫০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ১ থেকে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত একতা নগরে 'ভারত পর্ব ' অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে

সর্দার প্যাটেল ৫৬২টি রাজন্য শাসিত বা দেশীয় রাজ্যকে একত্রিত করার কঠিন কাজ সম্পন্ন করেছিলেন, আমাদের সামনে বর্তমান ভারতের মানচিত্র তাঁর দূরদৃষ্টি এবং প্রচেষ্টার ফল

সর্দার প্যাটেল ভোপাল, কাঠিয়াওয়ার, ত্রিবাঙ্কুর এবং যোধপুরের মতো জায়গায় যাবতীয় সমস্যার সমাধান করেছিলেন এবং একটি করিডোর তৈরির পাকিস্তানের প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করেছিলেন

সর্দার প্যাটেলের মৃত্যুর পর তাঁর উত্তরাধিকার মুছে ফেলার চেষ্টায় বিরোধীরা কোনও প্রয়াস ছাড়েনি, তাঁর মতো মহান ব্যক্তিত্বকে ভারতরত্ন পেতে ৪১ বছর সময় লেগেছে 

স্ট্যাচু অফ ইউনিটি ভারতের প্রকৌশলগত বিস্ময় হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে

Posted On: 30 OCT 2025 3:05PM by PIB Agartala

নয়াদিল্লি, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র ও সমবায় মন্ত্রী শ্রী অমিত শাহ আজ বিহারের পাটনায় রাষ্ট্রীয় একতা দিবস- ২০২৫ 'এ সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের ১৫০ তম জন্মবার্ষিকী উদযাপনের বিষয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন।

সাংবাদিক সম্মেলনে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র ও সমবায় মন্ত্রী শ্রী অমিত শাহ বলেন, স্বাধীনতার পর একটি ঐক্যবদ্ধ দেশ গঠনে সর্দার প্যাটেলের অপরিসীম অবদান রয়েছে। তিনি বলেন, ২০১৪ সাল থেকে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী প্রতি বছর ৩১শে অক্টোবর কেভাড়িয়ায় আসেন, যেখানে সর্দার প্যাটেলের বিশাল মূর্তির সামনে একটি বিশাল কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। তিনি আরও বলেন, এই বছর সর্দার প্যাটেলের ১৫০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে প্রতি বছর ৩১শে অক্টোবর সেখানে একটি বিশাল প্যারেড অনুষ্ঠিত হবে।

শ্রী অমিত শাহ বলেন, দেশের ঐক্য ও অখণ্ডতা পুনর্ব্যক্ত করে সমস্ত কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী (সিএপিএফ) এবং রাজ্যগুলির পুলিশ বাহিনীকে সম্মান জানাতে এই কুচকাওয়াজের আয়োজন করা হয়েছে। তিনি বলেন, ভারতের ঐক্য ও অখণ্ডতার প্রতীক সর্দার প্যাটেলের মূর্তির সামনে এই কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হবে।

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী জানান, এ বছর আরও বড় পরিসরে 'ঐক্যের জন্য দৌড় "এর আয়োজন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সারা দেশে সমস্ত রাজ্য, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল, জেলা পুলিশ স্টেশন, স্কুল এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে রান ফর ইউনিটির আয়োজন করা হবে। তিনি আরও বলেন, একতা দৌড়ের পর প্রত্যেক নাগরিক দেশের ঐক্য ও অখণ্ডতার জন্য একতা শপথ নেবেন। শ্রী শাহ বলেন, সর্দার প্যাটেলের ১৫০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে একতা নগরে ১ নভেম্বর থেকে ভারত পর্বের শুরু হবে এবং ১৫ নভেম্বর ভগবান বিরসা মুন্ডার জন্মবার্ষিকীতে তা শেষ হবে। তিনি বলেন, ১৫ই নভেম্বর আদিবাসী সংস্কৃতির বর্ণময় অনুষ্ঠান ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ভারত পর্বের সমাপ্তি ঘটবে। এই অনুষ্ঠানটি সারা দেশের উপজাতিদের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য, খাবার, পোশাক, কারুশিল্প, লোকশিল্প এবং সঙ্গীতের এক বিস্ময়কর সমন্বয় প্রদর্শন করবে।

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, সর্দার প্যাটেল কেবল একজন ব্যক্তি নন, তিনি আমাদের দেশের জন্য একটি আদর্শ। তিনি বলেন, সর্দার প্যাটেল দেশের প্রতি সম্পূর্ণরূপে নিবেদিত ছিলেন, যিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে কেবল অগ্রণী ভূমিকা পালন করেননি, মহাত্মা গান্ধীর পাশাপাশি কাজ করার সময় আন্দোলনে সাংগঠনিক মেরুদণ্ড হয়ে উঠেছিলেন। তিনি বলেন, কৃষকদের শোষণের প্রতিবাদে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে ১৯২৮ সালে বারদোলি সত্যাগ্রহ শুরু হয়েছিল এবং এই আন্দোলনের সময় মহাত্মা গান্ধী নিজেই তাঁকে "সর্দার" উপাধি প্রদান করেছিলেন। শ্রী শাহ বলেন, ভারতের স্বাধীনতার পর ব্রিটিশরা দেশ ছেড়ে যাবার সময় ভারতবর্ষকে ৫৬২টি রাজু শাসিত বা দেশীয় রাজ্যে বিভক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়। সেই সময়, সমগ্র বিশ্ব ভেবেছিল যে এই ৫৬২টি দেশীয় রাজ্যকে একটি দেশের মধ্যে একত্রিত করা অসম্ভব হবে। তবে, অল্প সময়ের মধ্যেই সর্দার প্যাটেল সমস্ত ৫৬২টি দেশীয় রাজ্যকে একীভূত করার বিশাল কাজ সম্পন্ন করেন এবং আজ আমরা যে আধুনিক ভারতের মানচিত্র দেখতে পাচ্ছি তা তাঁর দূরদৃষ্টি ও প্রচেষ্টার ফল।

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আরও বলেন, সর্দার প্যাটেল একের পর এক চ্যালেঞ্জের সমাধান করেছেন-যার মধ্যে রয়েছে হায়দরাবাদে পুলিশের পদক্ষেপ এবং জুনাগড়ের সংহতিসাধন । তিনি আরও বলেন, ভোপাল, কাঠিয়াওয়ার, ট্রাভাঙ্কোর বা যোধপুর যাই হোক না কেন, সর্দার প্যাটেল দৃঢ়তার সঙ্গে প্রতিটি সমস্যার সমাধান করেছিলেন এবং এমনকি ভারতীয় ভূখণ্ডের মধ্য দিয়ে একটি করিডোর তৈরির পাকিস্তানের প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করেছিলেন।

শ্রী অমিত শাহ বলেন, সর্দার প্যাটেল এমন এক অসাধারণ ব্যক্তি, যিনি সারা জীবন দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। কোনও প্রচার বা ব্যক্তিগত গৌরবের আকাঙ্ক্ষা ছাড়াই। তিনি বলেন, ১৯৪৭ সালের ১৫ ই আগস্ট যখন সমগ্র দেশ স্বাধীনতা উদযাপন করছিল এবং জাতীয় পতাকা উত্তোলন করছিল, তখন সর্দার প্যাটেল নৌবাহিনীর আধিকারিকদের সঙ্গে কমান্ড রুমে ছিলেন, লাক্ষাদ্বীপকে ভারতের অংশ হিসাবে নিশ্চিত করার জন্য একটি অভিযান পর্যবেক্ষণ করছিলেন। তিনি আরও বলেন, এই অভিযান ভারতের দক্ষিণ সীমান্তকে শক্তিশালী করেছিল এবং সর্দার প্যাটেলের দূরদর্শিতার কারণেই লাক্ষাদ্বীপে ত্রিবর্ণ পতাকা উত্তোলন করা হয়েছিল।

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও সমবায় মন্ত্রী বলেন, এটা দুর্ভাগ্যজনক যে, সর্দার প্যাটেলের মৃত্যুর পর বিরোধীরা তাঁর উত্তরাধিকার মুছে ফেলার জন্য কোনও প্রয়াস ছাড়েনি। তিনি বলেন, সর্দার প্যাটেলের মতো মহান ব্যক্তিত্বকেও ৪১ বছর বিলম্বের পর ভারতরত্ন দেওয়া হয়েছিল এবং এই বিলম্বের একমাত্র কারণ ছিল সর্দার প্যাটেলের প্রতি বিরোধীদের সম্মানের অভাব। তিনি আরও বলেন, সর্দার প্যাটেলের মতো এক মহান ব্যক্তিত্বের জন্য দেশের কোথাও কোনও স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়নি। শ্রী নরেন্দ্র মোদী যখন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হন, তখনই তিনি স্ট্যাচু অফ ইউনিটির ধারণা করেন এবং সর্দার প্যাটেলের সম্মানে একটি বিশাল স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করেন। তিনি আরও বলেন, ২০১৩ সালের ৩১ শে অক্টোবর স্ট্যাচু অফ ইউনিটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। ১৮২ মিটার উচ্চতার এই মূর্তিটি মাত্র ৫৭ মাসে তৈরি করা হয়েছিল। শ্রী অমিত শাহ বলেন, সর্দার প্যাটেলের জীবন কৃষকদের জন্য উৎসর্গীকৃত ছিল এবং এই মূর্তি নির্মাণে ব্যবহৃত লোহা সারা দেশের কৃষকদের সরঞ্জাম থেকে সংগ্রহ করা হয়েছিল। তিনি বলেন যে, এই সরঞ্জামগুলি সংগ্রহ করে গলিয়ে মূর্তি নির্মাণে ব্যবহৃত প্রায় ২৫,০০০ টন লোহা তৈরি করা হয়েছিল। ৯০,০০০ কিউবিক মিটার কংক্রিট এবং ১,৭০০ টনেরও বেশি ব্রোঞ্জ ব্যবহার করে, এই অবিস্মরণীয় স্মৃতিস্তম্ভটি তৈরি করা হয়েছে যা এখন সর্দার প্যাটেলকে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য একটি আইকনিক স্থান হিসেবে পরিণত হয়েছে। শ্রী শাহ বলেন, প্রতিদিন প্রায় ১৫,০০০ মানুষ এই স্থানটি পরিদর্শন করেন এবং এখনও পর্যন্ত ভারত ও বিদেশ থেকে ২.৫ কোটিরও বেশি দর্শনার্থী এই স্থানটি পরিদর্শন করেছেন। তিনি বলেন, স্ট্যাচু অফ ইউনিটি ভারতীয় প্রকৌশলের একটি সত্যিকারের বিস্ময় হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে স্ট্যাচু অফ ইউনিটির চারপাশে ১৪ টি অতিরিক্ত পর্যটন আকর্ষণ গড়ে তোলা হয়েছে, যা এটিকে একটি প্রধান পর্যটন গন্তব্যে পরিণত করেছে। এর মধ্যে রয়েছে ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স, একতা নগর টাউনশিপ, লেক সার্কিট, লাইট অ্যান্ড সাউন্ড শো, প্যাটেল গার্ডেন, একতা ক্রুজ, বাটারফ্লাই গার্ডেন, জঙ্গল সাফারি, একতা মল এবং গ্লো টর্চ ভিউপয়েন্ট।

শ্রী অমিত শাহ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আগামীকাল ৩১ শে অক্টোবর সকালে একতা নগরে আয়োজিত বিশাল কুচকাওয়াজের অভিবাদন গ্রহণ করবেন। তিনি বলেন, জাতীয়স্তরে এই কুচকাওয়াজের সময় কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী (সি.এ.পি.এফ) এবং বেশ কয়েকটি রাজ্যের পুলিশ বাহিনী তাদের দক্ষতা, শৃঙ্খলা ও সাহসিকতা প্রদর্শন করবে। তিনি বলেন, এই বছরের কুচকাওয়াজে সি. আর .পি .এফ-এর পাঁচজন শৌর্য চক্র পুরস্কার বিজয়ী এবং বি এস এফ-এর ১৬ জন বীরত্ব পদক বিজয়ীও অংশগ্রহণ করবেন। মহিলা পুলিশ আধিকারিকরা এই কুচকাওয়াজের নেতৃত্ব দেবেন এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করবেন। তিনি বলেন, রাজ্য পুলিশ বাহিনী এবং সি. এ. পি. এফ 'এর কর্মীরাও তাদের সাংস্কৃতিক প্রতিভা প্রদর্শন করবেন। বি. এস. এফ-এর উটের দল এবং উট-আরোহী ব্যান্ড জাঁকজমকপূর্ণ কুচকাওয়াজে যোগ দেবে । অপরদিকে গুজরাট অশ্বারোহী দল, অসম পুলিশের মোটরসাইকেল ডেয়ারডেভিল শো এবং পঞ্জাব, জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশও কুচকাওয়াজে অংশ নেবে। তাছাড়াও, এন.এস.জি, এন.ডি.আর.এফ, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ পুলিশ, পুদুচেরি পুলিশ এবং জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ এই অনুষ্ঠানে তাদের ট্যাবলো উপস্থাপন করবে। কুচকাওয়াজের প্রধান আকর্ষণ হবে ভারতীয় বিমান বাহিনীর সূর্য কিরণ দলের একটি দর্শনীয় বিমান প্রদর্শনী। শ্রী শাহ বলেন, দেশের নয়শো'রও বেশি শিল্পী ভারতের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে দেশ ও বিশ্বের সামনে তুলে ধরবেন। তিনি বলেন, এই কুচকাওয়াজটি সত্যিকার অর্থেই ভারতের একতার কুচকাওয়াজ হবে, যা সত্যিকার অর্থে "এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত"-এর চেতনাকে মূর্ত করে তুলবে।

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, সর্দার প্যাটেলের ১৫০তম জন্মবার্ষিকীর পর প্রতি বছর ৩১শে অক্টোবর এই প্যারেডের আয়োজন করা হবে। তিনি বলেন, এই কুচকাওয়াজ দেশের যুব সম্প্রদায়কে অনুপ্রাণিত করবে এবং সর্দার প্যাটেলের নীতি ও দেশের প্রতি তাঁর অপরিসীম অবদান সম্পর্কে তাদের শিক্ষিত করবে। তিনি আরও বলেন, এই কুচকাওয়াজের মাধ্যমে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আরও একবার দেশের ঐক্য ও অখণ্ডতার এক শক্তিশালী বাতাবরণ সৃষ্টি হবে।

*****

PS/PKS/KMD


(Release ID: 2184471) Visitor Counter : 3
Read this release in: English