প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী নতুন দিল্লিতে জেলা বিচারবিভাগের জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন

ভারতের সুপ্রিম কোর্ট প্রতিষ্ঠার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে উন্মোচন করেন স্মারক ডাকটিকিট ও মুদ্রা;

“সুপ্রিম কোর্টের ৭৫ বছর- ভারতের সংবিধান এবং এর সাংবিধানিক মূল্যবোধের যাত্রা”

“সুপ্রিম কোর্টের ৭৫ বছর গণতন্ত্রের জননী হিসাবে ভারতের গর্ব বাড়িয়েছে”

“স্বাধীনতার অমৃতকালে, ভারতের ১৪০ কোটি নাগরিকের স্বপ্ন-একটি উন্নত ভারত, একটি নতুন ভারত”

“ভারতীয় বিচারব্যবস্থার চেতনা হল ‘নাগরিক প্রথম, মর্যাদা প্রথম এবং ন্যায়বিচার প্রথম”

Posted On: 31 AUG 2024 12:39PM by PIB Agartala

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ নতুন দিল্লির ভারত মণ্ডপমে জেলা বিচার বিভাগের জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন। ভারতের সুপ্রিম কোর্ট প্রতিষ্ঠার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী স্মারক ডাকটিকিট ও মুদ্রা উন্মোচন করেন| ভারতের সুপ্রিম কোর্টের ব্যবস্থাপনায় আয়োজিত এই দুই দিনের সম্মেলনে জেলা বিচার বিভাগ সম্পর্কিত বিষয় যেমন পরিকাঠামো ও মানবসম্পদ, সকলের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক আদালত কক্ষ, বিচার বিভাগীয় নিরাপত্তা ও বিচার বিভাগীয় কল্যাণ, মামলা পরিচালনা ও বিচার বিভাগীয় প্রশিক্ষণ নিয়ে আলোচনা থাকবে, সেই সাথে পাঁচটি কার্যকরী অধিবেশনে এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হবে।

কয়েক দিন আগে রাজস্থান হাইকোর্টের রজত জয়ন্তী উদযাপন অনুষ্ঠানে তাঁর অংশগ্রহণের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণ শুরু করেন এবং সুপ্রিম কোর্টের ৭৫ তম বার্ষিকী উদযাপনের অংশ হিসাবে আজ জেলা বিচারকদের জাতীয় সম্মেলনে উপস্থিত থাকতে পেরে সন্তোষ ব্যক্ত করেন। শ্রী মোদী বলেন, সুপ্রিম কোর্টের ৭৫ বছরের যাত্রা শুধুমাত্র একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গেই যুক্ত নয়, ভারতের সংবিধান, মূল্যবোধ ও গণতন্ত্রের সঙ্গেও যুক্ত। এই যাত্রাপথে সংবিধান প্রণেতাদের এবং সমগ্র বিচার ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা প্রধানমন্ত্রী তুলে ধরেন। তিনি ভারতের কোটি কোটি নাগরিকের ভূমিকার কথাও উল্লেখ করেন, যাঁরা এই বিচার ব্যবস্থার প্রতি আস্থা রাখেন। ভারতের জনগণ সুপ্রিম কোর্ট বা বিচার বিভাগের প্রতি কখনও অবিশ্বাস দেখায়নি। তাই প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের সুপ্রিম কোর্টের ৭৫ বছরের যাত্রা গণতন্ত্রের জননী হিসাবে ভারতের গর্বকে আরও জোরদার করেছে। এটি সত্যমেব জয়তের আহ্বানকে শক্তিশালী করেছে। দেশ স্বাধীনতার ৭৫ বছর এবং সংবিধানের ৭৫ বছর উদযাপন করতে এগিয়ে চলেছে - তা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, এই অনুষ্ঠান গর্ব ও অনুপ্রেরণায় পূর্ণ। এই উপলক্ষে তিনি বিচার ব্যবস্থা, সমাজ এবং ভারতের নাগরিকদের অভিনন্দন জানান এবং জেলা বিচারকদের জাতীয় সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী সকলকে অভিনন্দন জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিচার বিভাগকে আমাদের গণতন্ত্রের রক্ষক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটিকে একটি বিশাল দায়িত্ব হিসাবে বর্ণনা করে শ্রী মোদী এই লক্ষ্যে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের জন্য সুপ্রিম কোর্টের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। শ্রী মোদী বলেন, স্বাধীনতার পর থেকেই বিচার বিভাগ ন্যায়বিচারের চেতনাকে ধরে রেখেছে এবং জরুরি অবস্থার অশান্ত সময়েও সংবিধান রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার জন্য বিচার বিভাগের প্রশংসা করেন। তিনি আরও বলেন, সুপ্রিম কোর্ট মৌলিক অধিকার রক্ষা করে এবং যখনই জাতীয় নিরাপত্তার প্রশ্ন আসে, বিচার বিভাগ জাতীয় স্বার্থকে সর্বাগ্রে রেখে ভারতের ঐক্য ও অখণ্ডতা রক্ষা করে। এই সমস্ত সাফল্যের জন্য শ্রী মোদী এই ৭৫ টি স্মরণীয় বছর পূর্ণ হওয়ার জন্য বিচার বিভাগের সমস্ত বিশিষ্ট ব্যক্তিদের অভিনন্দন জানিয়েছেন।

গত ১০ বছরে ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রে গৃহীত প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী মিশন পর্যায়ে আদালতগুলির আধুনিকীকরণের জন্য অব্যাহত কর্মকান্ডের জন্য সুপ্রিম কোর্ট এবং বিচার বিভাগের অবদানের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, জেলা বিচার বিভাগের জন্য জাতীয় সম্মেলন এর আরেকটি উদাহরণ এবং প্রসঙ্গক্রমে তিনি সুপ্রিম কোর্ট এবং গুজরাট হাইকোর্টের দ্বারা ‘সর্বভারতীয় জেলা আদালতের বিচারকদের সম্মেলন’ আয়োজনের কথা উল্লেখ করেন। ন্যায়বিচার দেওয়ার প্রক্রিয়াটিকে সহজ করার জন্য এই ধরনের অনুষ্ঠানের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী মোদী আগামী দুই দিনের মধ্যে আলোচনার বিষয়গুলি তুলে ধরেন এবং বিচারাধীন মামলাগুলির ব্যবস্থাপনা, মানবসম্পদ এবং আইনি ভ্রাতৃত্ববোধের উন্নতির ব্যাপারে দৃষ্টান্ত দেন। আগামী দু "দিনের মধ্যে বিচার বিভাগীয় সুস্থতা নিয়ে একটি অধিবেশনের আয়োজন করায় প্রধানমন্ত্রী সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, সামাজিক সুস্থতার জন্য ব্যক্তির সুস্থ থাকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চাহিদা। এটি আমাদের কর্ম সংস্কৃতিতে স্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য সহায়তা করবে। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের স্বাধীনতার অমৃতকালে ১৪০ কোটি নাগরিকের আকাঙ্ক্ষা ও স্বপ্ন হলো ‘উন্নত ভারত, নতুন ভারত’। তিনি আরও বলেন, নতুন ভারতের অর্থ হল চিন্তা ও দৃঢ় সংকল্প সহ একটি আধুনিক ভারত। শ্রী মোদী বলেন, আমাদের ভারতীয় বিচার ব্যবস্থার ভিত্তি হিসেবে বিচার বিভাগ এই দৃষ্টিভঙ্গির একটি শক্তিশালী স্তম্ভ এবং বিশেষ করে জেলা বিচার বিভাগ। তিনি বলেন, জেলা বিচার বিভাগ দেশের সাধারণ নাগরিকদের জন্য ন্যায়বিচারের প্রথম স্পর্শবিন্দু। তিনি জোর দিয়ে বলেন, তাই ন্যায়বিচারের প্রথম কেন্দ্রগুলির জন্য সমস্ত দিক থেকে দক্ষ ও আধুনিক হওয়া সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের বিষয়। শ্রী মোদী আস্থা প্রকাশ করে বলেন, এই জাতীয় সম্মেলন এবং এর আলোচনা দেশের আকাঙ্ক্ষা পূরণে সহায়তা করবে।

সহজ জীবনযাপনের মাধ্যমে সাধারণ নাগরিকের জীবনযাত্রার মান যে কোনও দেশের জন্য উন্নয়নের সবচেয়ে অর্থপূর্ণ মানদণ্ড বলে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সহজ জীবনযাপনের জন্য সহজ ও মসৃণ উপায়ে ন্যায়বিচারের সুযোগলাভ করা অপরিহার্য। তিনি বলেন, জেলা আদালতগুলি আধুনিক পরিকাঠামো ও প্রযুক্তিতে সজ্জিত থাকলেই এটি সম্ভব। জেলা আদালতে প্রায় ৪.৫ কোটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিচারের ক্ষেত্রে এই বিলম্ব দূর করতে গত এক দশকে একাধিক স্তরে কাজ করা হয়েছে। তিনি জানান, বিচার ব্যবস্থার পরিকাঠামোর উন্নয়নে দেশ প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করেছে। তিনি আরও বলেন, গত ২৫ বছরে বিচার ব্যবস্থার পরিকাঠামোর জন্য যে ৭৫ শতাংশ অর্থ ব্যয় হয়েছে, তা কেবল গত ১০ বছরেই হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এই ১০ বছরে জেলা বিচার বিভাগের জন্য ৭.৫ হাজারেরও বেশি কোর্ট হল এবং ১১ হাজার আবাসিক ইউনিট স্থাপন করা হয়েছে।

ই-আদালতের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, প্রযুক্তিগত সুবিধা ও সহায়তা  কেবলমাত্র বিচার প্রক্রিয়াকেই ত্বরান্বিত করছে তা নয়, বরং আইনজীবী থেকে শুরু করে অভিযোগকারী প্রত্যেকের সমস্যা হ্রাস করছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের আদালতগুলিকে ডিজিটাল করা হচ্ছে এবং সুপ্রিম কোর্টের ই-কমিটি এই সমস্ত প্রচেষ্টায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০২৩ সালে ই-কোর্ট প্রকল্পের তৃতীয় পর্যায়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ভারত একটি সমন্বিত প্রযুক্তি প্ল্যাটফর্ম তৈরির দিকে এগিয়ে চলেছে, যার মধ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং ও সি আর বা অপটিক্যাল ক্যারেক্টার রিকগনিশনের মতো আধুনিক প্রযুক্তি রয়েছে। শ্রী মোদী বলেন, এই ধরনের প্রযুক্তিগত প্ল্যাটফর্মগুলি বকেয়া মামলাগুলির বিশ্লেষণে সহায়তা করবে এবং ভবিষ্যতের মামলাগুলির পূর্বাভাসও দেবে। তিনি আরও বলেন, প্রযুক্তি পুলিশ, ফরেনসিক, জেল, আদালতের মতো বিভিন্ন বিভাগের কাজকে সুসংহত ও ত্বরান্বিত করবে। শ্রী মোদী বলেন, “আমরা এমন একটি বিচার ব্যবস্থার দিকে এগিয়ে চলেছি যা ভবিষ্যতের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত”।

প্রধানমন্ত্রী মোদী দেশের রূপান্তর যাত্রায় পরিকাঠামো ও প্রযুক্তিগত অগ্রগতির পাশাপাশি নীতি ও আইনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা তুলে ধরেন। শ্রী মোদী বলেন, স্বাধীনতার ৭০ বছর পর এই প্রথম দেশ আইনি কাঠামোতে এত বড় এবং গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এনেছে। ভারতীয় বিচার ব্যবস্থার মাধ্যমে নতুন ভারতীয় বিচার ব্যবস্থার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই আইনগুলির মূল ভাবনা হল “নাগরিক প্রথম, মর্যাদা প্রথম এবং ন্যায়বিচার প্রথম”। তিনি উল্লেখ করেন যে, ভারতের ফৌজদারি আইনগুলি শাসক ও ক্রীতদাসদের ঔপনিবেশিক মানসিকতা থেকে মুক্ত হয়েছে। তিনি রাষ্ট্রদ্রোহের মতো ঔপনিবেশিক যুগের আইন বাতিল করার উদাহরণ তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রী মোদী মহিলা ও শিশুদের বিরুদ্ধে অপরাধের জন্য কঠোর আইন প্রবর্তনের কথা উল্লেখ করেছেন এবং প্রথমবারের মতো ছোটখাটো অপরাধের শাস্তি হিসেবে সম্প্রদায়গত পরিষেবার বিধানের কথা উল্লেখ করেছেন। শ্রী মোদী ভারতীয় সাক্ষ্য আইনের কথাও উল্লেখ করে বলেন, নতুন আইনের আওতায় বৈদ্যুতিন ও ডিজিটাল নথিগুলিকে প্রামাণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা বিধির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিচার বিভাগের উপর বকেয়া মামলাগুলির বোঝা কমাতে বৈদ্যুতিন পদ্ধতিতে সমন পাঠানোর ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনায় এই নতুন ব্যবস্থা সম্পর্কে জেলা বিচার বিভাগকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ারও আহ্বান জানান। তিনি বিচারক ও আইনজীবীদেরও এই অভিযানে অংশ নেওয়ার পরামর্শ দেন। তিনি আরও বলেন, এই নতুন ব্যবস্থার সঙ্গে জনগণকে পরিচিত করাতে আমাদের আইনজীবী ও আইনজীবী সমিতির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

সাম্প্রতিক জ্বলন্ত সমস্যার প্রতি সমবেতদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নারী ও শিশুদের ওপর অত্যাচার এবং তাদের নিরাপত্তা আজকের সমাজের জন্য একটি গুরুতর বিষয়। শ্রী মোদী উল্লেখ করেন যে, দেশে মহিলাদের সুরক্ষার জন্য বেশ কয়েকটি কঠোর আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ২০১৯ সালে সরকার ফাস্ট ট্র্যাক বিশেষ আদালত স্থাপনের পরিকল্পনা করেছিল। এবং এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন যে ফাস্ট ট্র্যাক বিশেষ আদালতের অধীনে গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষীদের জন্য জবানবন্দি কেন্দ্রের ব্যবস্থা রয়েছে। তিনি দৃঢ়তার সাথে বলেন, এ ক্ষেত্রে ফাস্ট ট্র্যাক স্পেশাল কোর্টের অধীনে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং পুলিশ সুপারের সমন্বয়ে গঠিত জেলা তদারকি কমিটিগুলির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তিনি বলেন, ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার বিভিন্ন দিকের মধ্যে সমন্বয় তৈরিতে কমিটির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। শ্রী মোদী এই ধরনের কমিটিগুলিকে আরও সক্রিয় হবার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। তিনি আরও বলেন, মহিলাদের উপর অত্যাচার সম্পর্কিত মামলাগুলিতে যত দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, তত দ্রুত  জনসংখ্যার অর্ধেক লোকসংখ্যার  নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়ে যাবে।

ভাষণ শেষে প্রধানমন্ত্রী এই আস্থা প্রকাশ করেন যে, এই অধিবেশনে আলোচনা দেশের জন্য মূল্যবান সমাধান নিয়ে আসবে এবং ‘সকলের জন্য ন্যায়বিচার’-এর পথ প্রশস্ত করবে। অনুস্টহানে অন্যান্য দের  মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং বিচারপতি বি আর গাভাই, কেন্দ্রীয় আইন ও বিচার প্রতিমন্ত্রী (স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত)শ্রী অর্জুন রাম মেঘওয়াল,অ্যাটর্নি জেনারেল শ্রী আর ভেঙ্কটরামানি, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শ্রী কপিল সিবাল এবং বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ার চেয়ারম্যান শ্রী মনন কুমার মিশ্র প্রমুখ।

***

 

SKC/ADK/KMD



(Release ID: 2050596) Visitor Counter : 43


Read this release in: English