স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক

বিরল রোগ-ব্যাধি প্রতিকার নীতি

प्रविष्टि तिथि: 23 JUL 2021 4:48PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ২৩ জুলাই, ২০২১

জাতীয় বিরল রোগ-ব্যাধি প্রতিকার নীতি, ২০২১ চূড়ান্ত করে তা ইতিমধ্যেই জনসমক্ষে প্রকাশ করা হয়েছে। এই লিঙ্কে নীতি সম্পর্কিত বিশদ বিবরণ দেওয়া রয়েছে - https://main.mohfw.gov.in/documents/policy.
বিরল রোগ-ব্যাধি প্রতিকার নীতির উদ্দেশ্যই হ’ল প্রাক্‌-প্রসব ও প্রসব পরবর্তী সময়ে; গর্ভধারণের পূর্বে ও পরে উপযুক্ত চিকিৎসার পাশাপাশি, সচেতনতা গড়ে তুলে নবজাতকের বিরল অসুস্থতায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমানো। এই নীতিতে বিরল রোগাক্রান্ত ব্যক্তিদের সুলভে স্বাস্থ্য পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া হয়।
বিরল রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসায় এই নীতিতে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হয়ে থাকে। রাষ্ট্রীয় আরোগ্য নীতি কর্মসূচির আওতায় একবার চিকিৎসার প্রয়োজন রয়েছে, এমন বিরল রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত সহায়তা দেওয়া হয়ে থাকে। দারিদ্র্য সীমার নীচে থাকা ব্যক্তিদের জন্যই কেবল এই আর্থিক সুবিধা সীমাবদ্ধ নয়, বরং প্রধানমন্ত্রী জনআরোগ্য যোজনার নিয়ম-নীতি অনুযায়ী যোগ্য ব্যক্তিদেরকেও, যা মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০ শতাংশ তাঁরাও এই আর্থিক সুবিধা সরকারি টার্সিয়ারি হাসপাতালগুলিতে পেয়ে থাকেন।
রাজ্য সরকারগুলিও বিরল রোগাক্রান্ত ব্যক্তিদের সাহায্য দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে পারে। সম্পদের সীমাবদ্ধতা এবং প্রাপ্ত সম্পদের সর্বাধিক সদ্ব্যবহারের বিষয়টিকে বিবেচনায় রেখে সরকার স্বেচ্ছায় ব্যক্তি-বিশেষ এবং কর্পোরেট ক্ষেত্র থেকে বিরল রোগের চিকিৎসার জন্য অনুদান সংগ্রহ করতে একটি বিকল্প তহবিল গড়ে তুলবে।
বর্তমানে দারিদ্র্য সীমার কাছাকাছি থাকা ব্যক্তি এবং যে সমস্ত দরিদ্র রোগী প্রধানমন্ত্রী জনআরোগ্য যোজনার নিয়ম-নীতি অনুযায়ী যোগ্য বলে বিবেচিত হন, তাঁদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়ে থাকে। চলতি অর্থবর্ষে বিরল রোগ-ব্যাধি প্রতিকারের জন্য ২৫ কোটি টাকার তহবিল গঠন করা হয়েছে।
লোকসভায় আজ এক প্রশ্নের লিখিত জবাবে এই তথ্য দেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ডঃ ভারতী প্রবীণ পাওয়ার।

CG/BD/SB


(रिलीज़ आईडी: 1738159) आगंतुक पटल : 572
इस विज्ञप्ति को इन भाषाओं में पढ़ें: English