অর্থমন্ত্রক
আর্থিক সমীক্ষাতে বলা হয়েছে এখন থেকে সাধারণ মানুষের জন্য থালির ক্রয় ক্ষমতা আরও সহজ হবে
Posted On:
31 JAN 2020 7:47PM by PIB Kolkata
নয়াদিল্লি, ৩১ জানুয়ারি, ২০২০
থালির দামের তুলনায় একজন শ্রমিকের একদিনের মঞ্জুরী বিগত সময়ে যথেষ্ঠ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা সাধারণ মানুষের কল্যাণের বিষয়টি সূচিত করে। সংসদে আজ ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে আর্থিক সমীক্ষা পেশ করেন কেন্দ্রীয় অর্থ ও কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রী শ্রীমতি নির্মলা সীতারমন। তিনি জানান, ২০০৬-০৭ অর্থবর্ষ থেকে ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে নিরামিষ থালির ক্রয় ক্ষমতা যেখানে ২৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে সেখানে আমিষ থালির ক্রয় ক্ষমতা ১৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
সারা দেশে একজন সাধারণ মানুষ এক থালি থাবারের জন্য কত অর্থ ব্যয় করে থাকেন সে বিষয় ‘থালিনমিক্স : ভারতে এক প্লেট খাবারের অর্থনীতি’তে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। ভারতে খাদ্য তালিকাগত নীতি নির্দেশিকা মেনে থালির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এই দাম নির্ধারণের জন্য ২০০৬ এর এপ্রিল থেকে ২০১৯এর অক্টোবর পর্যন্ত ২৫টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে শিল্পাঞ্চলে কর্মরত ৮০ শতাংশ মানুষের ক্রয় ক্ষমতা সূচক বিষয়ে সমীক্ষা কাজে লাগানো হয়েছে।
এই সমীক্ষায় দেখানো হয়েছে সারা ভারতে এবং উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব, পশ্চিম চারটি অঞ্চলে ২০১৯এ মূল্য বৃদ্ধি ঘটলেও ২০১৫-১৬ থেকে নিরামিষ থালির দাম ক্রমশই কমেছে। এর ফলস্বরূপ ৫ জন সদস্যের গড় পরিবার দিনে দুবার করে নিরামিষ থালি খাবার খায়। এতে প্রতি বছর ১০ হাজার ৮৮৭ টাকা সাশ্রয় ঘটে, সেখানে এক নিরামিষাশীর পরিবার বছরে গড়ে ১১ হাজার ৭৮৭ টাকা সাশ্রয় করে থাকে।
২০১৪-১৫ অর্থবর্ষ থেকে কৃষিক্ষেত্রে উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য একাধিক সংস্কার করা হয়েছে, যাতে কৃষিজাত বাজারে দক্ষতা এবং কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। আর্থিক সমীক্ষায় বলা হয়েছে যে, মানব সম্পদ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে খাদ্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উপাদান এবং জাতীয় সম্পদ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
CG/SS /NS
(Release ID: 1601378)
Visitor Counter : 92