সড়কপরিবহণওমহাসড়কমন্ত্রক
চার ধাম কর্মসূচি
प्रविष्टि तिथि:
28 NOV 2019 3:58PM by PIB Kolkata
নয়াদিল্লি, ২৮ নভেম্বর, ২০১৯
চলতি অর্থ বছরে চার ধাম কর্মসূচিতে ১,৮৫০ কোটি টাকা খরচ হতে পারে। প্রাথমিকভাবে চার ধাম কর্মসূচি রূপায়ণের পরিকল্পনা ছিল ২০২০-র মার্চের মধ্যে। তবে, প্রধানত দেরি হয়েছে ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইবুনালে মামলা এবং মাননীয় সুপ্রিম কোর্টে এক আবেদনকারীর আর্জির জন্য। এছাড়া, ধারাসু বাঁক থেকে গঙ্গোত্রী পর্যন্ত ৯৪ কিলোমিটার রাস্তাটি পড়ে ভাগীরথী ইকো-সেন্সেটিভ জোনের অধীনে। তাই, সেখানে কাজ করতে গেলে কেন্দ্রীয় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রক থেকে মাস্টার প্ল্যান অনুমোদিত হওয়ার পরই। মাননীয় সুপ্রিম কোর্ট গত ৮ই অগাস্টের আদেশে দেওয়ানি আবেদনটি নিষ্পত্তি করে পরিবেশগত এবং অন্যান্য বিষয়ে তদারকির জন্য একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করে দেয়। এই কমিটিকে চার মাসের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়। তাই কর্মসূচি রূপায়ণের তারিখ নির্ভর করছে উচ্চপর্যায়ের কমিটির রিপোর্ট এবং ভাগীরথী ইকো-সেন্সেটিভ জোনের মাস্টার প্ল্যানের অনুমোদন।
চার ধাম কর্মসূচির মধ্যে আছে রাস্তা চওড়া করা, ঢালের মুখে দেওয়াল তৈরি করা এবং সেটিকে নানাভাবে সুরক্ষিত রাখা। এছাড়াও, ভূমিধ্বস এবং মাটি বসে যাওয়ার জায়গাগুলির জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা। রাস্তা যাতে না ভেঙে যায় তার জন্য রাস্তার ধারে উপযুক্ত ঘাষ, গাছপালা বসানো। এইসব ব্যবস্থাই প্রাকৃতিক দুর্যোগে সড়ক এবং প্রকৃতির সুরক্ষা হিসেবে কাজ করবে।
এই প্রকল্পেটি রূপায়ণ করছে উত্তরাখণ্ড রাজ্য পূর্ত বিভাগ, বর্ডার রোড অর্গানাইজেশন (বিআরও) এবং ন্যাশনাল হাইওয়ে অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড। প্রতিদিনের দেখভালের জন্য বিশেষজ্ঞ নিয়োগ করা হয়েছে। তাঁরা সরাসরি প্রতিদিনের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে রিপোর্ট দেবেন সংশ্লিষ্ট রূপায়ণকারী সংস্থাকে। মন্ত্রী স্তরেও এই অগ্রগতি খতিয়ে দেখা হবে। এছাড়া, ঠিকাদার সংস্থা সরাসরি দায়বদ্ধ থাকবে কাজের গুণমান রক্ষা এবং ত্রুটির সংশোধন ও নির্মাণ কাজের পর চার বছর পর্যন্ত প্রকল্পটির দেখভালের জন্য।
লোকসভায় আজ এক প্রশ্নের লিখিত জবাবে একথা জানান কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক মন্ত্রী শ্রী নীতিন গড়করি।
CG/AP/DM
(रिलीज़ आईडी: 1594006)
आगंतुक पटल : 165
इस विज्ञप्ति को इन भाषाओं में पढ़ें:
English