স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক
২০৩০ সালের মধ্যে সুস্থায়ী উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জনের জন্য চিকিৎসা সামগ্রীর লভ্যতা সংক্রান্ত বিশ্ব সম্মেলন, ২০১৯-এর সূচনা করলেন ডঃ হর্ষ বর্ধন
Posted On:
19 NOV 2019 4:38PM by PIB Kolkata
নয়াদিল্লি, ১৯ নভেম্বর, ২০১৯
এই বিশ্ব সম্মেলনের আলোচনা এবং প্রাপ্ত তথ্য বৃহত্তর জনস্বার্থে ব্যবহার করা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী ডঃ হর্ষ বর্ধন। দিল্লিতে ২০৩০ সালের মধ্যে সুস্থায়ী উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জনের জন্য চিকিৎসা সামগ্রীর লভ্যতার ওপর বিশ্ব সম্মেলন, ২০১৯-এর সূচনা করে তিনি একথা জানান। ডঃ হর্ষ বর্ধন বলেন, শুধু আলোচনা বা প্রাপ্ত তথ্য সংগ্রহ করলেই চলবে না, সেটিকে একটি কার্যকরী রূপও দিতে হবে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে সকলের কাছে খুব কম খরচে উন্নত স্বাস্থ্য পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার প্রয়াস চালানো হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী সব সময় সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্য পরিষেবাকে গুরুত্ব দিয়ে এসেছেন। এই ধরনের বিশ্ব সম্মেলনে স্বাস্থ্য পরিষেবার উন্নয়নে প্রযুক্তিগত বিষয়গুলি নিয়ে ভাবনাচিন্তা করার সুযোগ রয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী আরও বলেন, সাধারণ মানুষের কাছে উন্নত স্বাস্থ্য পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য উন্নতমানের চিকিৎসা সামগ্রীর প্রয়োজন।
এই সম্মেলনে ভিডিও বার্তা দেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিরেক্টর জেনারেল ডঃ টেড্রোস আধানম ঘেব্রেসুস। তিনি জানিয়েছেন, সারা বিশ্বের সাধারণ মানুষের কাছে সহজে এবং সুলভে চিকিৎসা সামগ্রী পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বদ্ধপরিকর।
অনুষ্ঠানে ‘পজিশন পেপার-২০১৯ ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স অন অ্যাক্সেস টু মেডিকেল প্রোডাক্ট – অ্যাচিভিং দ্য এসডিজিস ২০৩০’, ‘হোয়াইট পেপার অন সেফটি অফ রোটাভাইরাস ভ্যাক্সিন ইন ইন্ডিয়া : স্মার্ট সেফটি সার্ভেইলেন্স অ্যাপ্রোচ’ এবং ‘ন্যাশনাল গাইডলাইন্স ফর জিন থেরাপি প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ক্লিনিকাল ট্রায়াল্স’ প্রভৃতি বিভিন্ন পেপার প্রকাশ করা হয়।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী ছাড়াও বাংলাদেশ ও ভুটানের স্বাস্থ্য মন্ত্রী, নেপালের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও স্বাস্থ্য মন্ত্রী, নীতি আয়োগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সদস্য ডঃ ভি কে পাল-সহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
SSS/SS/DM
(Release ID: 1592208)
Visitor Counter : 215