আয়ুষ

অল ইন্ডিয়া ইন্সটিটিউট অফ আর্য়ুবেদ এবং জার্মানীর ফ্রাঙ্কর্ফুটার ইনোভেশনসজেন্ট্রাম বায়োটেকনোলজির মধ্যে সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত

प्रविष्टि तिथि: 31 OCT 2019 4:34PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ৩১ অক্টোবর, ২০১৯

 

 

 

    কেন্দ্রীয় আয়ুষ মন্ত্রকের অধীন অল ইন্ডিয়া ইন্সটিটিউট অফ আর্য়ুবেদ এবং জার্মানীর ফ্রাঙ্কর্ফুটার ইনোভেশনসজেন্ট্রাম বায়োটেকনোলজির মধ্যে আজ নতুন দিল্লীতে এক সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। সমঝোতাপত্রে স্বাক্ষর করেন অল ইন্ডিয়া ইন্সটিটিউট অফ আর্য়ুবেদের ডাইরেক্টর অধ্যাপিকা তনুজা নিশারী এবং জার্মানীর প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ডঃ ক্রিশ্চিয়ান গার্বে।

 

    এই সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরের উদ্দেশ্য হল জেনোমিক্স ক্ষেত্রে গবেষণামূলক কাজকর্ম তথা কৃত্রিম বুদ্ধামত্তার মতো সর্বাধুনিক প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে প্রামান্য সাক্ষ্যভিত্তিক নীতি-নির্দেশিকা প্রণয়ন করা। সর্বসাধারণের কাছে আর্য়ুবেদ চিকিসা পদ্ধতির উপকারিতা আরও বেশি করে পৌঁছে দিতে আধুনিক চিকিসা পদ্ধতির সঙ্গে সামঞ্জস্য বজায় রেখে গবেষণাধর্মী কাজকর্মের ক্ষেত্রে সহযোগিতা গড়ে তোলার কথাও সমঝোতাপত্রে বলা হয়েছে।

 

    সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরের পর আয়ুষ মন্ত্রকের সচিব ডঃ বৈদ্য বলেন, প্রথমবার দেখলে আয়ুষ চিকিসা পদ্ধতিকে অন্যান্য চিকিসা পদ্ধতির তুলনায় ভিন্নতর বলে মনে হয়। অবশ্য গভীর মনোসংযোগ দিয়ে উপলব্ধি করলে দেখা যায় বিজ্ঞান ও আর্যুবেদ একে অপরকে সাহায্য করতে পারে। জৈব প্রযুক্তির চিরাচরিত ধারণার সঙ্গে পরম্পরাগত আর্য়ুবেদ চিকিসা পদ্ধতির প্রশংসা করে তিনি বলেন, জৈব প্রযুক্তির আরও বেশি প্রয়োগের ফলে প্রামাণ্য সাক্ষ্যগুলি বিশ্বজুড়ে স্বাস্হ্য ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে। জামার্নীর প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ডঃ গার্বে বলেন, বহু বছর ধরে অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান বিনিময়ের ক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গে তাদের যোগসূত্র রয়েছে। অল ইন্ডিয়া ইন্সটিটিউট অফ আর্য়ুবেদের ডাইরেক্টর অধ্যাপিকা নিশারী বলেন, আর্য়ুবেদ চিকিসা পদ্ধতি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কালোর্ত্তীণ হয়েছে এবং এই চিকিসা পদ্ধতিতে দেহ, মন ও শরীরের উপকারিতার পাশাপাশি স্বাস্হ্যকর জীবন-যাপনের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়ে থাকে।

 

 

CG/BD/NS


(रिलीज़ आईडी: 1589784) आगंतुक पटल : 102
इस विज्ञप्ति को इन भाषाओं में पढ़ें: English