কেন্দ্রীয়মন্ত্রিসভা

বৈদ্যুতিন বা ই-সিগারেট নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তে অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা

प्रविष्टि तिथि: 18 SEP 2019 7:39PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

 

 

 

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে আজ কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে বৈদ্যুতিন বা ই-সিগারেট নিষিদ্ধ করতে গৃহীত সিদ্ধান্তে অনুমোদন দেওয়া হল। এর ফলে, বৈদ্যুতিন সিগারেট উৎপাদন, আমদানি, রপ্তানি, বিক্রি, বিলি-বন্টন, মজুত করা এবং বিজ্ঞাপন দেওয়া নিষিদ্ধ হল।

 

বৈদ্যুতিন সিগারেট ব্যাটারি-চালিত একটি যন্ত্র যেখানে সিগারেটের নেশার জিনিস নিকোটিনের একটি মিশ্রণ থাকে। এই মিশ্রণটি উত্তপ্ত হলে সেখান থেকে এরোসল তৈরি হয়। বৈদ্যুতিন সিগারেটের আওতায় নিকোটিনের জাতীয় সমস্ত পণ্য, গরম করে না পুড়িয়ে নেশার জিনিস, বৈদ্যুতিন হুঁকা সহ বিভিন্ন নেশার দ্রব্য অন্তর্ভুক্ত। এই পণ্যগুলি দেখতে খুবই আকর্ষণীয় এবং বিভিন্ন ধরনের গন্ধযুক্ত। উন্নয়নশীল দেশগুলির তরুণ এবং শিশুদের মধ্যে এর চাহিদা ক্রমবর্ধমান।

 

এই অনুমোদনের ফলে বৈদ্যুতিন বা ই-সিগারেটের উৎপাদন, আমদানি, রপ্তানি, বিলি-বন্টন, এবং অনলাইন ও অফলাইনে বিজ্ঞাপনের কাজে কেউ জড়িত থাকলে তার সর্বোচ্চ এক বছর কারাদণ্ড অথবা ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা দুটিই একসঙ্গে কার্যকর হবে। কেউ যদি এই অপরাধ দ্বিতীয়বারও করেন, সেক্ষেত্রে তার সর্বোচ্চ তিন বছরের কারাদণ্ড এবং ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা হবে। কেউ যদি বৈদ্যুতিন বা ই-সিগারেট মজুত করেন, সেক্ষেত্রে তার ৬ মাসের কারাদণ্ড অথবা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অথবা দুটিই একসঙ্গে কার্যকর হবে।

 

যাদের কাছে বৈদ্যুতিন বা ই-সিগারেট মজুত রয়েছে মন্ত্রিসভার এই অনুমোদনের ফলে তাদের কত পরিমাণ সিগারেট মজুত আছে সেটি ঘোষণা করে নিকটবর্তী থানায় জমা দিতে হবে। এই অনুমোদনের ফলে থানার সাব-ইন্সপেক্টর ই-সিগারেট  ব্যবহারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবেন। কেন্দ্র অথবা রাজ্য সরকারগুলি এই অধ্যাদেশ কার্যকর করার জন্য সমমর্যাদার অন্য আধিকারিককেও এই দায়িত্ব দিতে পারে।

 

 

SSS/CB/DM


(रिलीज़ आईडी: 1585501) आगंतुक पटल : 275
इस विज्ञप्ति को इन भाषाओं में पढ़ें: English