ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্রওমাঝারিশিল্পমন্ত্রক

অল্প মূলধনে অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ ক্ষেত্রে বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ

Posted On: 11 JUL 2019 4:11PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ১১ জুলাই, ২০১৯

 

 

জাতীয় নমুনা সমীক্ষা কার্যালয় দ্বারা ৭৩তম জাতীয় নমুনা সমীক্ষায় দেখা গেছে, ২০১৫-১৬ অর্থ বছরে অকৃষি অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগগুলিতে কর্মীর সংখ্যা ১১ কোটি ১০ লক্ষ।

 

প্রধানমন্ত্রীর কর্মসংস্থান বৃদ্ধি কর্মসূচিতে ক্ষুদ্র উদ্যোগগুলিতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে ২০১৪-১৫ ৩ লক্ষ ৫৮ হাজার, ২০১৫-১৬-য় ৩ লক্ষ ২৩ হাজার, ২০১৬-১৭-তে ৪ লক্ষ ৮ হাজার, ২০১৭-১৮-য় ৩ লক্ষ ৮১ হাজার এবং ২০১৮-১৯-এ ৫ লক্ষ ৮৭ হাজার।

 

অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ ক্ষেত্রে আনুপাতিক কম মূলধন ব্যবহার করেই অনেক বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা যায়। অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ মন্ত্রক প্রধানমন্ত্রী কর্মসংস্থান বৃদ্ধির কর্মসূচি রূপায়ণ করছে। এটির লক্ষ্য নিজ রোজগার সুবিধা সৃষ্টি করা যার জন্য ঋণ-ভিত্তিক ভর্তুকি দেওয়া হয়ে থাকে।

 

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত তিন বছরে প্রধানমন্ত্রী কর্মসংস্থান বৃদ্ধি কর্মসূচিতে পশ্চিমবঙ্গে ২০১৬-১৭-য় কর্মসংস্থানের লক্ষ্য ছিল ২২,৭২০ এবং কর্মসংস্থান হয়েছে ২৬,৬০৪। ২০১৭-১৮-য় কর্মসংস্থানের লক্ষ্য ছিল ১৩,৯০৪ এবং কর্মসংস্থান হয়েছে ১০,৯২৮। ২০১৮-১৯-এ কর্মসংস্থানের লক্ষ্য ছিল ২০,৪৪০ এবং কর্মসংস্থান হয়েছে ১৯,৩০৪।

 

রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, গত তিন বছরে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলি থেকে অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পগুলিকে দেওয়া বকেয়া ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৭-র মার্চে এর পরিমাণ ছিল ১০ লক্ষ ৭০ হাজার ১২৯ টাকা ৪৮ পয়সা, ২০১৮-র মার্চে সেই পরিমাণ দাঁড়ায় ১১ লক্ষ ৪৯ হাজার ৩৫৩ টাকা ৮৩ পয়সা এবং ২০১৯-এর ঐ একই সময়ে এর পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৪ লক্ষ ৯৭ হাজার ৬৮৭ টাকা ১০ পয়সা।

 

লোকসভায় এক প্রশ্নের লিখিত জবাবে এই তথ্য জানিয়েছেন অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ মন্ত্রী শ্রী নীতিন গড়করি।

 

 

CG/AP/DM



(Release ID: 1578380) Visitor Counter : 95


Read this release in: English