অর্থমন্ত্রক

২০১৯-২০ অন্তর্বর্তী বাজেটের উল্লেখযোগ্য কিছু বৈশিষ্ট্য

Posted On: 01 FEB 2019 7:53PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

 

কেন্দ্রীয় অর্থ ও কর্পোরেট বিষয়ক তথা রেল ও কয়লা মন্ত্রী শ্রী পীযূষ গোয়েল আজ সংসদে ২০১৯ – ২০ অর্থবর্ষের জন্য যে অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ করেছেন, তার উল্লেখযোগ্য কিছু বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ –

 

নতুন ঘোষণাসমূহ

 

কৃষকসমাজ

 

Ø      প্রধানমন্ত্রী কিষাণ কর্মসূচির আওতায় ১২ কোটি ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষীদের বার্ষিক ৬ হাজার টাকা আয়ের সংস্থান সুনিশ্চিত করার প্রস্তাব

 

Ø      ২০১৮ -১৯ এর সংশোধিত হিসাবে অতিরিক্ত ২০ হাজার কোটি টাকার পাশাপাশি, ২০১৯ ২০ অর্থবর্ষের জন্য ৭৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ

 

Ø      রাষ্ট্রীয় গোকূল মিশনের জন্য বরাদ্দের পরিমাণ বাড়িয়ে ৭৫০ কোটি টাকা

 

Ø      গবাদি পশুর জেনেটিক মানোন্নয়নের জন্য রাষ্ট্রীয় কামধেনু আয়োগ স্থাপনের প্রস্তাব

 

Ø      দেড় কোটি মৎস্যজীবীর কল্যাণে পৃথক মৎস্য দপ্তর স্থাপনের প্রস্তাব

 

Ø      গবাদি পশুপালন ও মৎস্যচাষ ক্ষেত্রের জন্য কৃষকদের ২ শতাংশ সুদ ছাড়সময় মতো ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ৩ শতাংশ সুদ ছাড়ের সুবিধা

 

Ø      বিপর্যয়ের সময়ে ঋণ পরিশোধের অর্থ ও মেয়াদকালে ২ শতাংশ সুদ ছাড়

 

 

 

শ্রমিক শ্রেণী

 

Ø      প্রধানমন্ত্রী শ্রম যোগী মনধন প্রকল্পের আওতায় অসংগঠিত ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত ১০ কোটি শ্রমিককে নির্দিষ্ট মাসিক পেনশন প্রদানের প্রস্তাব

 

Ø      ৬০ বছর বয়সের বেশি ব্যক্তিদের প্রতি মাসে ১০০ বা ৫৫ টাকা প্রদানের ক্ষেত্রে মাসিক ৩ হাজার টাকা দেওয়ার প্রস্তাব

 

স্বাস্থ্যক্ষেত্র

 

Ø      ২২তম এইম্‌স প্রতিষ্ঠানটি হরিয়ানায় স্থাপন করা হবে

 

এমজিনারেগা

 

Ø      ২০১৯ ২০র বাজেট প্রস্তাবে এমজিনারেগার জন্য ৬০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ

 

প্রত্যক্ষ কর ক্ষেত্রে প্রস্তাব

 

Ø      ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ের ক্ষেত্রে আয়করে ছাড়

 

Ø      মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ৩ কোটি করদাতার জন্য ২৩ হাজার কোটি টাকার বেশি কর ছাড়

 

Ø      স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশনের পরিমাণ ৪০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকা করা 

 

Ø      ব্যাঙ্ক ও ডাকঘরগুলিতে জমাকৃত অর্থ থেকে প্রাপ্ত সুদের ওপর টিডিএস বা উৎসমূলে কাটা করের সীমা ১০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪০ হাজার টাকা করার প্রস্তাব

 

Ø      আয়করের বর্তমান হার একই থাকছে

 

Ø      নিজে বসবাস করছেন এমন দ্বিতীয় বাড়ির ভাড়ার ক্ষেত্রে কর ছাড়ের প্রস্তাব

 

Ø      আবাসন ও রিয়েল এস্টেট ক্ষেত্রের বিকাশে ভাড়ার ক্ষেত্রে কর ছাড়ের জন্য টিডিএস সীমা ১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা করা

 

Ø      ২ কোটি টাকা পর্যন্ত মূলধনী লাভের ক্ষেত্রে সুবিধা প্রদানের বিষয়টিকে, বর্তমানের একটি বাসযোগ্য বাড়িতে লগ্নির জায়গায় ২টি বাড়ির ক্ষেত্রে বর্ধিত করা হয়েছে

 

Ø      আয়কর আইনের ৮০ আইবিএ ধারা অনুযায়ী সুলভ আবাসনের ক্ষেত্রে করের সুযোগ-সুবিধা ২০২০ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বৃদ্ধির প্রস্তাব

 

Ø      অবিক্রিত আবাসনগুলির ভাড়ার হারে কর ছাড়ের সীমা এক বছর থেকে বাড়িয়ে দুই বছর করার প্রস্তাব

 

রাজকোষ ঘাটতি সংক্রান্ত কর্মসূচি

 

Ø      ২০১৯ ২০তে রাজকোষ ঘাটতি জিডিপি-র ৩.৪ শতাংশের মধ্যে রাখার প্রস্তাব

 

Ø      ২০২০ ২১ এর মধ্যে রাজকোষ ঘাটতি ৩ শতাংশে বজায় রাখার লক্ষ্যমাত্রা

 

Ø      ২০১৮ ১৯ এর সংশোধিত হিসাবে রাজকোষ ঘাটতি ৩.৪ শতাংশে নেমে এসেছে, যা ৭ বছর আগে প্রায় ৬ শতাংশ ছিল

 

Ø      ২০১৯ ২০র বাজেট হিসাবে মোট ব্যয়ের পরিমাণ ১৩ শতাংশের বেশি বাড়িয়ে ২৭ লক্ষ ৮৪ হাজার ২০০ কোটি টাকা করার প্রস্তাব

 

Ø      ২০১৯ ২০র বাজেট হিসাবে মূলধনী ব্যয়ের পরিমাণ ৩ লক্ষ ৩৬ হাজার ২৯২ কোটি টাকা

 

Ø      ২০১৯ ২০র বাজেট বরাদ্দে কেন্দ্রীয় সহায়তাপুষ্ট প্রকল্পগুলির জন্য বরাদ্দের পরিমাণ বাড়িয়ে ৩ লক্ষ ২৭ হাজার ৬৭৯ কোটি টাকা করা

 

Ø      ২০১৯ ২০র বাজেটে জাতীয় শিক্ষা মিশন খাতে বরাদ্দের পরিমাণ প্রায় ২০ শতাংশ বাড়িয়ে ৩৮ হাজার ৫৭২ কোটি টাকা করার প্রস্তাব

 

Ø      ২০১৯ ২০র বাজেটে আইসিডিএস ক্ষেত্রে বরাদ্দের পরিমাণ ১৮ শতাংশ বাড়িয়ে ২৭ হাজার ৫৮৪ কোটি টাকা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে

 

Ø      তপশিলি জাতি ও তপশিলি উপজাতির জন্য বরাদ্দের পরিমাণে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি ১) তপশিলি জাতির জন্য বরাদ্দের পরিমাণ ২০১৮ ১৯ এর বাজেট বরাদ্দ পরিমাণ ৫৬ হাজার ৬১৯ কোটি টাকা থেকে ৩৫.৬ শতাংশ বাড়িয়ে ২০১৯ ২০র বাজেটে ৭৬ হাজার ৮০১ কোটি টাকা করার প্রস্তাব২) তপশিলি উপজাতির জন্য বরাদ্দের পরিমাণ ২০১৮ ১৯ এর বাজেট বরাদ্দের পরিমাণ ৩৯ হাজার ১৩৫ কোটি টাকা থেকে ২৮ শতাংশ বাড়িয়ে ২০১৯ ২০র বাজেটে ৫০ হাজার ৮৬ কোটি টাকা করার প্রস্তাব

 

Ø      ৮০ হাজার কোটি টাকার বিলগ্নিকরণের লক্ষ্য অর্জনে সরকার প্রত্যয়ী

Ø      রাজকোষ ঘাটতি আরও সুসংহত করার পাশাপাশি, ঋণের বোঝা কমানোর ওপরও গুরুত্ব

 

দরিদ্র ও পিছিয়ে পড়া শ্রেণী

 

Ø      দেশের সম্পদের প্রথম অধিকার গরিব মানুষের : অর্থমন্ত্রী

 

Ø      দরিদ্র মানুষের জন্য ১০ শতাংশ সংরক্ষণের সুবিধা প্রদানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে ২৫ শতাংশ অতিরিক্ত আসন

 

Ø      শহরাঞ্চল ও গ্রামাঞ্চালের ফারাক মেটাতে এবং গ্রামগুলিতে জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে সুনির্দিষ্ট পরিমাণ খরচের লক্ষ্যমাত্রা

 

Ø      আগ্রহী সমস্ত পরিবারকে ২০১৯ এর মার্চ মাসের মধ্যে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান

 

 

উত্তর  পূর্ব

 

Ø      ২০১৮ ১৯ এর বাজেট বরাদ্দের তুলনায় ২০১৯ ২০র বাজেটে বরাদ্দের পরিমাণ ২১ শতাংশ বাড়িয়ে ৫৮ হাজার ১৬৬ কোটি টাকা করা হচ্ছে

 

Ø      সম্প্রতি অরুণাচল প্রদেশও বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থার মানচিত্রে জায়গা করে নিয়েছে

 

Ø      এই প্রথমবার মেঘালয়, ত্রিপুরা ও মিজোরাম ভারতীয় রেল মানচিত্রে জায়গা পেয়েছে

 

Ø      ব্রহ্মপুত্র নদে নৌ-দিশা নির্দেশক ব্যবস্থায় উন্নতির ফলে কন্টেনার বাহী পণ্য পরিবহণে উন্নতি ঘটেছে

 

বঞ্চিত শ্রেণী

 

Ø      যাযাবর ও অর্ধ-যাযাবর উপজাতির মানুষকে চিহ্নিত করার জন্য নীতি আয়োগের অধীন এক নতুন কমিটি গঠনের প্রস্তাব

 

Ø      যাযাবর ও অর্ধ-যাযাবর উপজাতির মানুষের সার্বিক উন্নয়ন ও কল্যাণের জন্য কেন্দ্রীয় সামাজিক ন্যায়-বিচার ও ক্ষমতায়ন মন্ত্রকের আওতায় নতুন উন্নয়ন পর্ষদ গঠনের প্রস্তাব

 

প্রতিরক্ষা

 

Ø      এই প্রথমবার প্রতিরক্ষা খাতে বাজেট বরাদ্দ ৩ লক্ষ কোটি টাকা ছাড়াতে চলেছে

 

 

রেল

 

Ø      ২০১৯ – ২০’র বাজেটে ৬৪ হাজার ৫৮৭ কোটি টাকা মূলধনী সহায়তা দেওয়ার প্রস্তাব

 

Ø      যাবতীয় মূলধনী ব্যয় বাবদ খরচ ধরা হয়েছে ১ লক্ষ ৫৮ হাজার ৬৫৮ কোটি টাকা

 

Ø      ২০১৭ – ১৮’তে অপারেটিং রেশিও বেড়ে ৯৮.৪ শতাংশে পৌঁছবে বলে আশা করা হচ্ছে

 

 

বিনোদন শিল্প

 

Ø      ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতাদের জন্য একক জানালাবিশিষ্ট অনুমোদন ব্যবস্থার পাশাপাশি, দৃশ্যায়নের ক্ষেত্রেও সুবিধাদানের প্রস্তাব

 

Ø      সেলফ্‌ডিক্লিয়ারেশন বা স্বঘোষিত ব্যবস্থার ওপর বিশ্বাস যোগ্যতা বাড়াতে নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা

 

Ø      সিনেমাটোগ্রাফ আইন অনুযায়ী পাইরেসি দমনে অ্যান্টি-ক্যামকোডিং ব্যবস্থার প্রবর্তন

 

 

অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ এবং ব্যবসায়ী মহল

 

Ø      জিএসটি নথিভুক্ত ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প সংস্থাগুলির জন্য ১ কোটি টাকার ঋণের ক্ষেত্রে ২ শতাংশ সুদ ছাড়

 

Ø      রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলিকে তাদের মোট সংগ্রহের অন্তত ৩ শতাংশ মহিলা পরিচালিত ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প সংস্থাগুলি থেকে গ্রহণ করতে হবে

 

Ø      ডিআইপিপি-র নাম পাল্টে ডিপার্টমেন্ট ফর প্রোমোশন অফ ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যান্ড ইন্টারন্যাল ট্রেড করা হয়েছে

 

 

ডিজিটাল গ্রাম

 

Ø      সরকার আগামী পাঁচ বছরে ১ লক্ষ গ্রামকে ডিজিটাল গ্রামে রূপান্তরিত করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে

 

 

Ø      কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংক্রান্ত জাতীয় কর্মসূচিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে একটি নতুন জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা পোর্টালের প্রস্তাব

 

 

২০১৪ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত সময়ের সাফল্য

 

Ø      বিগত পাঁচ বছরে বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারত এক উজ্জ্বলতম স্থান অধিকার করেছে

 

Ø      ২০১৪ – ১৯ পর্যন্ত ম্যাক্রো অর্থনীতির ক্ষেত্রে দেশের সেরা সময়

 

Ø      ভারত এখন বিশ্বে ষষ্ঠ বৃহত্তম অর্থনীতি২০১৩ – ১৪’তে ভারত ছিল একাদশতম স্থানে

 

Ø      ২০১৪ – ১৯ পর্যন্ত সময়ে জাতীয় গড় আয়ের বার্ষিক অগ্রগতি ১৯৯১ সালের পর যে কোনও সরকারের মেয়াদের তুলনায় বেশি

 

Ø      মুদ্রাস্ফীতির গড় হার কমে ৪.৬ শতাংশে পৌঁছেছে, যা অন্য যে কোনও সরকারের শাসনকালের তুলনায় কম

 

Ø      ২০১৮’র ডিসেম্বরে মুদ্রাস্ফীতির হার কমে ২.১৯ শতাংশ হয়েছে

 

Ø      রাজকোষ ঘাটতি ২০১৮ – ১৯ – এ কমে হয়েছে ৩.৪ শতাংশসাত বছর আগে এই হার ছিল প্রায় ৬ শতাংশ

 

Ø      বিগত পাঁচ বছরে ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ২৩৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

 

Ø      ভারত পুনরায় অগ্রগতির মূল পথে ফিরে এসেছে এবং সমৃদ্ধ ও বিকাশের লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছে : অর্থমন্ত্রী

 

Ø      বিশ্বে ভারত এখন দ্রুততম বিকাশশীল অর্থনীতি

 

Ø      মুদ্রাস্ফীতির হার দুই অঙ্কে পৌঁছনো রোধ করা গেছে এবং রাজকোষ ক্ষেত্রে সমতা বজায় রাখা হয়েছে

 

Ø      প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ নীতির উদারীকরণ করা হয়েছেঅধিকাংশ ক্ষেত্রে সরাসরি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগের অনুমতি রয়েছে

 

 

কৃষক সমাজ

 

Ø      ২২টি শস্যের সবকটিতে ন্যূনতম ৫০ শতাংশ সহায়ক মূল্য স্থির করা হয়েছে

 

Ø      বিগত পাঁচ বছরে সুদ ছাড় দ্বিগুণ করা হয়েছে

 

Ø      কৃষি ক্ষেত্রে মৃত্তিকা স্বাস্থ্য কার্ড, নিমের প্রলেপযুক্ত ইউরিয়া ব্যবহারে আমূল পরিবর্তন এসেছে

 

 

শ্রমিক শ্রেণী

 

Ø      কর্মসংস্থানের সুযোগ-সুবিধা বেড়েছে; কর্মচারী ভবিষ্যনিধি তহবিল সংগঠনের সদস্য সংখ্যা বেড়ে ২ কোটিতে পৌঁছেছে

 

Ø      শেষ পাঁচ বছরে বিভিন্ন শ্রেণীর শ্রমিকদের ন্যূনতম আয় ৪২ শতাংশ বেড়েছে

 

 

দরিদ্র ও অনগ্রসর শ্রেণী

 

Ø      শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সরকারি চাকরিতে দরিদ্রদের জন্য ১০ শতাংশ সংরক্ষণ

 

Ø      সৌভাগ্য যোজনার আওতায় প্রতিটি পরিবারকে বিনামূল্যে বিদ্যুৎ সংযোগ

 

Ø      প্রায় ৫০ কোটি মানুষের জন্য বিশ্বের বৃহত্তম স্বাস্থ্য পরিচর্যা কর্মসূচি আয়ুষ্মান ভারতের সূচনা

 

Ø      সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া ১১৫টি জেলার সার্বিক উন্নয়নের জন্য উন্নয়নকামী জেলা কর্মসূচি

 

Ø      দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষকে সুলভ মূল্যে খাদ্যশস্য প্রদানে ২০১৮ -১৯ – এ ১ লক্ষ ৭০ হাজার কোটি টাকা খরচ

 

Ø      বেসরকারি ক্ষেত্রের সহযোগিতায় মিশন মোড ভিত্তিতে ১৪৩ কোটি এলইডি বাল্ব বিতরণ

 

Ø      এলইডি বাল্ব ব্যবহারের ফলে বিদ্যুৎ মাশুলে দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের বার্ষিক ৫০ হাজার কোটি টাকার সাশ্রয়

 

Ø      আয়ুষ্মান ভারত কর্মসূচির আওতায় নিখরচায় চিকিৎসার সুযোগ-সুবিধা পেয়ে ১০ লক্ষ রোগী উপকৃত হয়েছেন

 

Ø      জনঔষধি কেন্দ্রগুলির মাধ্যমে দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষদের সুলভে ওষুধপত্র সরবরাহ করা হচ্ছে

 

Ø      ২১টি নতুন এইম্‌স প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৪টি প্রতিষ্ঠানে কাজকর্ম শুরু হয়েছে

 

Ø      প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার আওতায় গ্রামীণ সড়ক নির্মাণের গতি তিন গুণ বেড়েছে

 

Ø      ১৭ লক্ষ ৮৪ হাজার জনপদের মধ্যে ১৫ লক্ষ ৮০ হাজার জনপদ পাকা সড়কের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে

 

Ø      ২০১৯ – ২০’র বাজেটে প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনায় বরাদ্দ ২০১৮ – ১৯ – এর ১৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৯ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছে

 

Ø      ২০১৪ – ১৮ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় ১ কোটি ৫৩ লক্ষ বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে

 

 

মহিলাদের উন্নয়ন থেকে মহিলা-কেন্দ্রিক উন্নয়ন

 

Ø      উজ্জ্বলা যোজনার আওতায় বিনামূল্যে ৬ কোটি রান্নার গ্যাসের সংযোগ দেওয়া হয়েছে; আগামী বছর এই সংখ্যা ৮ কোটিতে পৌঁছবে

 

Ø      মুদ্রা যোজনার আওতায় মোট ঋণ সহায়তার ৭০ শতাংশই পেয়েছেন মহিলারা

 

Ø      প্রধানমন্ত্রী মাতৃ বন্দনার আওতায় গর্ভবতী মহিলাদের জন্য আর্থিক সহায়তা

 

 

যুবসম্প্রদায়

 

Ø      প্রধানমন্ত্রী কৌশল বিকাশ যোজনার আওতায় ১ কোটির বেশি যুবক-যুবতীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে

 

Ø      মুদ্রা, স্ট্যান্ড আপ এবং স্টার্ট আপ ইন্ডিয়া কর্মসূচির মাধ্যমে স্বনিযুক্তি বেড়েছে

 

 

ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ এবং ব্যবসায়ী মহল

 

Ø      এক ঘন্টারও কম সময়ে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পাওয়ার সুবিধা

 

Ø      গভর্মেন্ট ই-মার্কেট প্লেস ব্যবস্থার মাধ্যমে গড় অর্থ সাশ্রয়ের পরিমাণ ২৫ থেকে ২৮ শতাংশ

 

 

আয়কর

 

Ø      কর সংগ্রহের পরিমাণ ২০১৩ – ১৪’র ৬.৩৮ লক্ষ কোটি টাকা থেকে প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে এ বছর ১২ লক্ষ কোটি টাকায় পৌঁছেছে

 

Ø      কর মান্যতা ৮০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে – বিগত পাঁচ বছরে তা বেড়েছে ৩ কোটি ৭৯ লক্ষ থেকে ৬ কোটি ৮৫ লক্ষ

 

Ø      কর প্রশাসন ব্যবস্থাকে আরও সুবিন্যস্ত করা হয়েছেগত বছর দাখিল করা ৯৯.৫৪ শতাংশ আয়কর রিটার্নকে মান্যতা দেওয়া হয়েছে

 

Ø      মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ আগে যে সমস্ত সুযোগ-সুবিধা পেতেন –

 

১) মৌলিক ছাড়ের সীমা ২ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা করা হয়েছে

২) ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা থেকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত কর ধাপের ক্ষেত্রে কর হার ১০ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশ কমানো হয়েছে

৩) বেতনভুক শ্রেণীর মানুষের জন্য ৪০ হাজার টাকা স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন চালু হয়েছে

৪) আয়কর আইনের ৮০ (সি) ধারার আওতায় অর্থ সঞ্চয়ের ক্ষেত্রে কর ছাড় বাড়িয়ে ১ লক্ষ টাকা থেকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা করা হয়েছে

৫) নিজে বসবাস করছেন এমন গৃহ সম্পত্তির ক্ষেত্রে সুদ ছাড় দেড় লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লক্ষ টাকা করা হয়েছে

৬) ছোট ব্যবসা ও স্টার্ট আপগুলিকে ইতিমধ্যেই বিশেষ সুবিধা ও আর্থিক উৎসাহ দেওয়া হয়েছে

৭) প্রায় ৯০ শতাংশ সংস্থার কর হার কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়েছে

 

জিএসটি

 

Ø      পণ্য ও পরিষেবা কর (জিএসটি) ভারতকে অভিন্ন বাজারে পরিণত করেছে

 

Ø      জিএসটি-র ফলে করমান্যতার পাশাপাশি, কর সংগ্রহ বেড়েছে এবং ব্যবসায়িক কাজকর্মও সহজ হয়েছে

 

Ø      আন্তঃরাজ্য পণ্য পরিচালনা আরও দ্রুততর ও সুদক্ষ হয়েছেএমনকি, বাধা-বিপত্তিও কমেছে

 

Ø      জিএসটি-র ফলে অধিকাংশ অত্যাবশ্যকীয় পণ্য শূন্য থেকে ৫ শতাংশ কর ধাপের আওতায় এসেছে

 

Ø      ছোট ব্যবসায়ীদের জন্য জিএসটি বাবদ ছাড়ের পরিমাণ দ্বিগুণ বেড়ে ২০ লক্ষ টাকা থেকে ৪০ লক্ষ টাকা হয়েছে

 

Ø      দেড় কোটি টাকা পর্যন্ত লেনদেন হয়, এমন ছোট ব্যবসার ক্ষেত্রে ১ শতাংশ হারে কর প্রদান এবং বছরে একবার রিটার্ন দাখিলের সুবিধা

 

Ø      ৫০ লক্ষ টাকা লেনদেন হয় এমন ছোট পরিষেবা প্রদানকারীদের কম্পোজিশন স্কিমের সুবিধা নিতে পারবেন এবং ১৮ শতাংশের পরিবর্তে ৬ শতাংশ জিএসটি প্রদান করবে

 

Ø      জিএসটি বাবদ রাজস্ব সংগ্রহের পরিমাণ উৎসাহব্যঞ্জকচলতি বছরে প্রতি মাসে গড় কর সংগ্রহের পরিমাণ ৯৭ হাজার ১০০ কোটি টাকা, যা আগে ছিল মাসিক ৮৯ হাজার ৭০০ কোটি টাকা

 

পরিকাঠামো

 

Ø      অসামরিক বিমান পরিবহণ – উড়ান প্রকল্প

 

Ø      বর্তমানে চালু বিমানবন্দরের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে

 

Ø      সর্বশেষ চালু বিমানবন্দর সিকিমের প্যাকিয়ং

 

Ø      বিগত পাঁচ বছরে দেশীয় যাত্রী সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে

 

 

সড়ক

 

Ø      মহাসড়ক নির্মাণের দিক থেকে ভারত বিশ্বের দ্রুত গতির দেশ

 

Ø      প্রত্যেক দিন ২৭ কিলোমিটার মহাসড়ক তৈরি হচ্ছে

 

Ø      থমকে থাকা প্রকল্পগুলির কাজ শেষ করা হচ্ছে

 

 

জলপথ

 

Ø      উপকূলবর্তী এলাকা বরাবর ফ্ল্যাগশিপ কর্মসূচি সাগরমালা

 

Ø      এই প্রথমবার অভ্যন্তরীণ জলপথে কলকাতা থেকে বারাণসী পর্যন্ত কন্টেনারবাহী পণ্য পরিবহণ হয়েছে

 

রেল

 

Ø      রেলের ইতিহাসে সবচেয়ে নিরাপদ বর্ষ এটি

 

Ø      ব্রডগেজ রেল লাইনে সমস্ত প্রহরী বিহীন লেভেল ক্রসিং তুলে দেওয়া হয়েছে

 

Ø      সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে নির্মিত সেমি হাইস্পীড ট্রেন ‘বন্দে ভারত’ এক্সপ্রেস চালু করা হয়েছে

 

 

জলবায়ু পরিবর্তন

 

Ø      আন্তর্জাতিক সৌর জোট গঠন

 

Ø      পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি উৎপাদন বৃদ্ধি

 

Ø      প্রথম চুক্তি-ভিত্তিক আন্তর্জাতিক আন্তঃসরকারি সংগঠনের সদর দপ্তর ভারতে গড়ে উঠেছে

 

Ø      বিগত পাঁচ বছরে সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে

 

Ø      এখন নতুন নতুন ক্ষেত্রে লক্ষ লক্ষ কর্মসংস্থান হচ্ছে

 

 

ভারতে ডিজিটাল বিপ্লব

 

Ø      নাগরিকদের বিভিন্ন পরিষেবা প্রদানে ৩ লক্ষের বেশি অভিন্ন পরিষেবা কেন্দ্র

 

Ø      মোবাইল ডেটা ব্যবহারের দিক থেকে ভারত এখন বিশ্বের অগ্রণী দেশ

 

Ø      বিগত পাঁচ বছরে মাসিক মোবাইল ডেটা ব্যবহার ৫০ গুণ বেড়েছে

 

Ø      ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ কর্মসূচির আওতায় মোবাইল এবং মোবাইল সাজ-সরঞ্জাম নির্মাতার সংখ্যা ২ থেকে বেড়ে ২৬৮ হয়েছেসেই সঙ্গে, বিপুল কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করেছে

 

জন ধন – আধার – মোবাইল এবং প্রত্যক্ষ সুবিধা হস্তান্তর

 

Ø      বিগত পাঁচ বছরে প্রায় ৩৪ কোটি জন ধন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে

 

Ø      আধারের ব্যবহার এখন সর্বজনীন

 

Ø      মধ্যসত্তভোগীদের প্রভাব দূর করে সরকারি কর্মসূচি ও প্রকল্পগুলির সুযোগ-সুবিধা দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি পৌঁছে দেওয়ার বিষয়টি সুনিশ্চিত করা হয়েছে

 

সীমাশুল্ক ও সীমান্ত পারের বাণিজ্য

 

Ø      ৩৬টি মূলধনী পণ্যসামগ্রীর ওপর সীমাশুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে

 

Ø      আমদানি ও রপ্তানি সংক্রান্ত লেনদেন প্রক্রিয়া ডিজিটাল পদ্ধতিতে উন্নীত করা হয়েছে

 

Ø      পণ্য পরিবহণ ক্ষেত্রের উন্নতিতে আরএফআইডি প্রযুক্তি প্রয়োগ করা হচ্ছে

 

 

দুর্নীতির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ

 

Ø      সরকার দুর্নীতি দমনের অঙ্গীকার পালন করে চলেছে এবং স্বচ্ছতার এক নতুন যুগের সূচনা করেছে : অর্থমন্ত্রী

 

Ø      রিয়েল এস্টেট ক্ষেত্রে রেরা ও বেনামী লেনদেন বর্জন আইন স্বচ্ছতা নিয়ে এসেছে

 

Ø      ২০১৮-র ফেরার অর্থনৈতিক অপরাধী আইন আর্থিক অপরাধীদের গ্রেপ্তারে সহায়তা করেছে

 

Ø      কয়লা ও স্পেকট্রাম বন্টনে স্বচ্ছতা সুনিশ্চিত করতে সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে

 

 

কালো টাকার বিরুদ্ধে অভিযান

 

Ø      কালো টাকা বিরোধী আইন, ফেরার অর্থনৈতিক অপরাধী আইন এবং বিমুদ্রাকরণ আইনের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে ১ লক্ষ ৩০ হাজার কোটি টাকার মতো বেহিসাবি আয়কে করের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে

 

Ø      ৬ হাজার ৯০০ কোটি টাকার বেনামী সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে

 

Ø      প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহ ১৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

 

 

ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রে সংস্কার তথা ঋণ পরিশোধে অক্ষমতা ও দেউলিয়া বিধি

 

Ø      অনুৎপাদক সম্পদ উদ্ধারের ক্ষেত্রে ঋণ পরিশোধে অক্ষমতা ও দেউলিয়া বিধি এক অনুকূল বাতাবরণ গড়ে তুলেছে

 

Ø      ফোন ব্যাঙ্কিং – এর রীতিনীতি সরকার বন্ধ করে দিয়েছে

 

Ø      সরকার ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রে স্বীকৃতি প্রদান, দৃঢ় সংকল্প গ্রহণ, পুনর্মূলধন যোগান এবং সংস্কারের মতো উদ্যোগ গ্রহণ করেছে

 

Ø      ক্লিন ব্যাঙ্কিং বা ব্যাঙ্কিং পরিষেবায় স্বচ্ছতা সুনিশ্চিত করতে সরকার একাধিক ব্যবস্থা রূপায়ণ করেছে

 

Ø      ব্যাঙ্ক ও ঋণ দাতাদের স্বার্থে সরকার ইতিমধ্যেই ৩ লক্ষ কোটি টাকা উদ্ধার করেছে

 

Ø      রাষ্ট্রায়ত্ত ক্ষেত্রে ব্যাঙ্কগুলিকে পুনর্মূলধন যোগানোর জন্য সরকার ২ লক্ষ ৬০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে

 

পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা

 

Ø      গান্ধীজীকে তাঁর জন্মের সার্ধ শতবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানাতে সরকার স্বচ্ছ ভারত মিশন শুরু করেছে

 

Ø      স্বচ্ছ ভারত মিশনকে জাতীয় আন্দোলনে রূপদান করার জন্য অর্থমন্ত্রী ১৩০ কোটি ভারতীয়কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন

 

Ø      ভারতে গ্রামীণ অনাময়তার পরিধি বেড়ে ৯৮ শতাংশ

 

Ø      ৫ লক্ষ ৪৫ হাজার গ্রামকে প্রকাশ্য স্থানে শৌচমুক্ত হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে

 

 

প্রতিরক্ষা

 

Ø      ‘এক পদ এক পেনশন’ উদ্যোগের রূপায়ণ পুরোদমে চলছে, ইতিমধ্যেই ৩৫ হাজার কোটি টাকা বন্টন করা হয়েছে

 

Ø      সেনা জওয়ানদের বেতন বৃদ্ধি করা হয়েছে

 

 

অন্যান্য সাফল্য

 

Ø      অনুৎপাদক সম্পদের ক্ষেত্রে সরকার যথাযথ ব্যবস্থা নিয়েছে

 

Ø      স্বচ্ছ ভারত মিশন বিশ্বের বৃহত্তম আচার-আচরণগত পরিবর্তন কর্মসূচি হয়ে উঠেছে

 

 

২০১৯ – ২০’র অন্তর্ববর্তী বাজেটের মূল বার্তা

 

Ø      ২০২২ সাল নাগদ এক নতুন ভারতের স্বপ্ন বাস্তবায়নে অগ্রসর হচ্ছি

 

Ø      সকলের জন্য শৌচাগার, জল ও বিদ্যুতের সুবিধা সহ পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যকর ভারত গড়ে তোলা

 

Ø      এমন এক ভারত গড়ে তোলা, যেখানে কৃষকদের আয় দ্বিগুণ হবে

 

Ø      যুবসম্প্রদায় ও মহিলাদেরকে তাঁদের স্বপ্ন পূরণে উপযুক্ত সুযোগ-সুবিধা প্রদান

 

Ø      সন্ত্রাসবাদ, সাম্প্রদায়িকতাবাদ, জাতিভেদ, দুর্নীতিমুক্ত এক ভারত গড়ে তোলা

 

 

আগামী দশকের পরিকল্পনা

 

Ø      বিগত পাঁচ বছরে ভারতের বিকাশ ও অগ্রগতি-কেন্দ্রিক উন্নয়নে জোর দেওয়া হয়েছে

 

Ø      আগামী পাঁচ বছরে ভারত ৫ ট্রিলিয়ন ডলার অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠবে

 

Ø      এই পাঁচ বছর পর আগামী আট বছরে ভারতের লক্ষ্য ১০ ট্রিলিয়ন ডলার অর্থনীতির দেশ হয়ে ওঠা

 

 

২০৩০ সালের মধ্যে এক নতুন ভারত গড়ে তোলার লক্ষ্যে ১০টি পরিকল্পনা

 

ভারত এক আধুনিক, প্রযুক্তি-চালিত, উচ্চ গতিশীল, সুসম এবং স্বচ্ছ সমাজ হয়ে উঠবে

 

1.     সামাজিক পরিকাঠামোর পাশাপাশি, বাস্তবিক পরিকাঠামো গড়ে তোলা এবং সহজে জীবনযাপনের সুবিধা প্রদান করা

 

2.    ডিজিটাল ভারত গড়ে তুলতে যুবদের নেতৃত্বে ডিজিটাইস গভর্নমেন্ট ব্যবস্থা গড়ে তোলা

 

3.    বৈদ্যুতিন যানবাহন সহ পুনর্নবীকরণযোগ্য ক্ষেত্রে গুরুত্ব দিয়ে পরিবহণ ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন ঘটিয়ে দূষণ মুক্ত ভারত গড়ে তোলা

 

4.    ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করতে আধুনিক ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে গ্রামাঞ্চলে শিল্পের বিকাশ ঘটানো

 

5.    সমস্ত ভারতীয়কে নিরাপদ পানীয় জল সরবরাহ করার পাশাপাশি, ক্ষুদ্র সেচ ব্যবস্থার মাধ্যমে জলের সুদক্ষ ব্যবহার

 

6.    সাগরমালা কর্মসূচিতে অগ্রগতির পাশাপাশি, ভারতের উন্নয়ন ও বিকাশে উপকূল ও সমুদ্রের জল শক্তি যোগাচ্ছে

 

7.    আমাদের মহাকাশ কর্মসূচি গগনায়নের লক্ষ্য ভারতকে কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণের ক্ষেত্রে বিশ্বের উৎক্ষেপণ কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তোলাএছাড়া, ২০২২ সালের মধ্যে মহাকাশে একজন ভারতীয় নভশ্চর পাঠানো

 

8.    খাদ্য উৎপাদনের দিক থেকে ভারতকে আত্মনির্ভর করে তোলা, অবশিষ্ট বিশ্বের চাহিদা মেটাতে খাদ্য রপ্তানি করা এবং জৈব সারের পূর্ণ সদ্ব্যবহারে শস্য উৎপাদন করা

 

9.    মহিলাদের অধিকার ও তাঁদের সুরক্ষা তথা ক্ষমতায়নে গুরুত্ব দিয়ে আয়ুষ্মান ভারত কর্মসূচির মাধ্যমে এক স্বাস্থ্যকর ভারত গড়ে তোলা

 

10.   এক অতিসক্রিয় ও দায়িত্বশীল আমলাতান্ত্রিক কাঠামোর মাধ্যমে ন্যূনতম সরকার ও সর্বাধিক প্রশাসনিক ব্যবস্থার দেশ হিসাবে ভারত’কে পরিণত করা 

 

 

CG/BD/SB



(Release ID: 1562351) Visitor Counter : 884


Read this release in: English