রেলমন্ত্রক

২০১৮ সালে রেল মন্ত্রকের বিভিন্ন উদ্যোগ ও কাজের পর্যালোচনা নিরাপত্তা ও যাত্রী পরিষেবার ওপর জোর

Posted On: 07 JAN 2019 6:25PM by PIB Kolkata

নয়াদিল্লি, ০৭ জানুয়ারি, ২০১

 

ভারতীয় রেল মন্ত্রক এ বছরে নিরাপত্তা ও যাত্রী পরিষেবার ওপর জোর দিয়ে সার্বিক উন্নতির পথে অগ্রসর হয়েছে। এই লক্ষ্যে আধুনিকতম প্রযুক্তির ব্যবহার ও রেলের নিজস্ব নিষ্ঠাবান কর্মী বাহিনীকে কাজে লাগিয়ে এই অগ্রগতি সম্ভব হয়েছে। বরাবরই রেল নিরাপত্তার ওপর বিশেষ অগ্রাধিকার দিয়ে এসেছে। চলতি বছরেও দেশের সবকটি জোনেই দুর্ঘটনা প্রতিরোধ সহ রেলের নিরাপত্তাকে জোরদার করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

 

চলতি বছরের সারা দেশের সমস্ত রেল পথ থেকে মনুষ্য বিহীন লেভেল ক্রসিং তুলে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার, রেল পরিকাঠামো ও কাজের অনলাইন নজরদারি এবং রেল যাত্রীদের নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিতে বিশেষ ধরণের কোচের ব্যবহার শুরু হয়েছে। ২০১৮-১৯ সালের মধ্যে ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে সারা দেশের সর্বত্র উন্নতমানের এলএইচবি কোচের ব্যবহার শুরু হবে। ইতিমধ্যেই ২০০৪-০৫ থেকে ২০১৩-১৪ পর্যন্ত এবং পরবর্তী ২০১৪-১৫ থেকে ২০১৭-১৮ পর্যন্ত দেশে এই ধরণের উন্নত মানের কোচ উৎপাদন হয়েছে, যথাক্রমে – ২৩২৭টি এবং ৫৫৪৮টি। ২০১৮-১৯ – এ এই ধরণের দুর্ঘটনা প্রতিরোধী ৪০১৬টি কোচ উৎপাদনের প্রস্তাব করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই রেল ব্যবস্থায় এই ধরণের কোচ ব্যবহারের সুফল হিসাবে রেল দুর্ঘটনার সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। চলতি বছরে সারা দেশে ৩৪৭৮টি মনুষ্য বিহীন লেভেল ক্রসিং তুলে দেওয়া হয়েছে। এই কাজের পর ২০১৭-১৮’তে সারা দেশে লেভেল ক্রসিং-এ দুর্ঘটনার সংখ্যা কমে ২০টি এবং ২০১৮-র ডিসেম্বর পর্যন্ত এই সংখ্যা কমে ৩ হয়েছে।

 

অন্যদিকে, রেলের লাইন দেখভালের ক্ষেত্রে ভারতীয় রেলে একটি নতুন ব্যবস্থা কার্যকর করা হয়েছে। রেলের লাইনে ফাটল নিরূপণের জন্য ‘আল্ট্রাসোনিক ব্রোকেন রেল ডিটেকশন সিস্টেম’ – এর পরীক্ষামূলক ব্যবহার শুরু হয়েছেএই পরীক্ষা সফল হলে সারা দেশের সর্বত্র ভারতীয় রেলের এই ব্যবস্থাটি কাজে লাগানো হবে। রেলের লাইন পরিদর্শন, দেখভাল এবং নজরদারির ব্যবস্থাকে বহুলাংশে যান্ত্রিক করে তোলা হয়েছে। রেল লাইন যথাযথভাবে এবং আধুনিক পদ্ধতিতে রক্ষণা-বেক্ষণের জন্য চলতি বছরে ৭ হাজার ২৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ৫৩৮টি মেশিন কেনা হয়েছে। এছাড়া, লাইন পরিদর্শন, রক্ষণা-বেক্ষণ এবং নজরদারির জন্য কর্মী ব্যবহার কমিয়ে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে। গ্রাউন্ড পেনিট্রেটিং র‍্যাডার, অ্যাক্সিল্যারো মিটার, রেল গ্রাইন্ডিং মেশিনের মতো যন্ত্র ব্যবহার করে এই কাজ করা হচ্ছে।

 

‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ কর্মসূচিতে ভারতের দেশজ প্রযুক্তিতে মধ্যম উচ্চ গতির (ঘন্টার ১৬০ কিলোমিটার) স্বনিয়ন্ত্রিত ‘ট্রেন – ১৮’ নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিশ্বমানের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য সহ এই ট্রেনটি অক্টোবর, ২০১৮-র মধ্যেই নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছে। সারা দেশে ‘ডেডিকেটেড ফ্রেইড করিডর’ নির্মাণের কাজে জোর দেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে রেল কর্তৃপক্ষ অনেক বেশি পণ্য পরিবহণ করতে পারবে। পূর্বাঞ্চলীয় ও পশ্চিমাঞ্চলীয় ফ্রেড করিডরের কাজ চলতি বছরে পূর্ণ উদ্যমে চলেছে। এর মধ্যে করিডর দুটির কিছু অংশে পরীক্ষামূলকভাবে মালগাড়ি চলাচল শুরু হয়েছে।

 

রেলের পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য নতুন লাইন পাতা, গেজ পরিবর্তন এবং ডবল লাইন করার কাজও চালানো হচ্ছে। ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে ১ হাজার কিলোমিটার নতুন লাইন বসানো, ১ হাজার কিলোমিটারের গেজ পরিবর্তন এবং ২ হাজার ১০০ কিলোমিটারের ডবল লাইন করার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। ২০০৪ – ১৪ সালের মধ্যে আমাদের দেশে গড়ে প্রতিদিন ৪.১ কিলোমিটার নতুন লাইন চালু হয়েছিল।

 

উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির সঙ্গে রেল যোগাযোগের ব্যবস্থা করা এবং সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলির রেল পরিকাঠামো উন্নয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ‘সাত বোনের রাজ্য’ হিসাবে পরিচিত উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির সবকটিকেই রেল মানচিত্রে নিয়ে আসার কাজ চলছে। এই অঞ্চলের সবকটি রাজ্যের রাজধানীর সঙ্গে ব্রডগেজ রেল সংযোগ স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ২০২০-২১ - এর মধ্যে এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই ত্রিপুরার রাজধানীর সঙ্গে ব্রডগেজ লাইনের মাধ্যমে রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়েছে। এর পরবর্তী সময়ে বগিবিলের রেল তথা সড়কসেতু উদ্বোধনের ফলে অসমের সঙ্গে অরুণাচল প্রদেশের রেল দূরত্ব অনেকটাই কমে গেছেদেশের বৃহত্তম রেল তথা সড়ক সেতুটির উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী।

 

রেলের পরিকাঠামো উন্নয়নে বিস্ময়কর প্রযুক্তির ব্যবহার করা হচ্ছে। মণিপুরে জিরিবাম – টুপুল ইম্ফলের মধ্যে নতুন রেল লাইউন সংযোগ স্থাপনের অঙ্গ হিসাবে তাযেংলং জেলার নোনে’তে ইরাং নদীর ওপর ভারতের উচ্চতম সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে। সেতুটির উচ্চতা প্রায় দুটি কুতুব মিনারের মিলিত উচ্চতার সমান হবে।

 

অন্যদিকে, চলতি বছরে রেল কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন রেল জোনের গুরুত্বপূর্ণ ৬৫টি স্টেশনের সৌন্দর্যায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। যাত্রী পরিষেবার উন্নয়নের লক্ষ্যেও এ বছর রেলের উদ্যোগ অব্যাহত ছিল। চলু করা হয়েছে হামসফর ও অন্ত্যোদয় ট্রেন। দ্রুতগতির তেজস ট্রেন চালু হয়েছে। উন্নত মানের কোচ লাগানোর ব্যবস্থা হয়েছে। প্রোজেক্ট ‘স্বর্ণ’ এবং প্রোজেক্ট ‘উৎকৃষ্ট’ নামে দুটি পৃথক প্রকল্পের কোচগুলির উন্নয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য পর্যায়ক্রমে সমস্ত কোচে এলইডি লাইট লাগানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। চলতি বছরে এই ধরণের ৬৪৬৫টি কোচে এলইডি আলো লাগাবার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।

 

পণ্য মাশুল এবং টিকিট কাটার ক্ষেত্রে নগদ বিহীন ডিজিটাল লেনদেনকে উৎসাহিত করতে বিভিন্ন স্থানে এবং সংরক্ষণ ব্যবস্থার পয়েন্ট অফ সেলস্‌ মেশিন লাগানো হয়েছে এবং বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ডিজিটাল লেনদেনে রেল ব্যবহারকারীদের উৎসাহিত করতে বেশ কিছু সুবিধাও দেওয়া হচ্ছে। যাত্রী সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে টিকিট টাকা ও আসন সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বড় বড় স্টেশনগুলিতে যাত্রীদের প্রবেশ ও প্রস্থানের জন্য ফুট ওভার ব্রিজ এবং উঁচু প্ল্যাটফর্মের ব্যবস্থা হয়েছে।

 

চলতি বছরেও সারা দেশের সমগ্র রেল ব্যবস্থার মধ্যে পরিচ্ছন্নতার উপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। প্রায় ৭০০টি স্টেশনে সুসংহত যান্ত্রিক পদ্ধতিতে পরিষ্কার করার কাজ চালানো হচ্ছে। প্রতি বছর পর্যায়ক্রমে যাত্রীবাহী ট্রেনগুলিতে অন বোর্ড হাউস কিপিং সার্ভিস বা পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে। মোবাইল ফোনের বার্তা-ভিত্তিক “আমার কোচ পরিষ্কার করো’ নামে একটি পরিষেবা এবং “কোচ মিত্র” পরিষেবা প্রায় ২ হাজার ট্রেনে দেওয়া হয়েছে। সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে ট্রেনের কোচ ধৌত করার ব্যবস্থা চালু হয়েছে। স্বচ্ছ ভারত অভিযানের অঙ্গ হিসাবে চলতি বছরেও ১১,১০৭টি কোচে ৪০ হাজারেরও বেশি জৈব শৌচাগারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। উন্নত মানের যাত্রী পরিষেবাসম্পন্ন রেলের অত্যাধুনিক কোচ ভারতে নির্মাণের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সারা দেশের সবকটি রেল কোচের বিদ্যুতায়নের উদ্যোগে কাজ চলছে। চলতি বছরে ৪ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি ব্রডগেজ রেলপথকে বিদ্যুতায়নের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ২০২১-২২ সালের মধ্যে সারা দেশের সমস্ত ব্রডগেজ রেলপথকে বিদ্যুতায়নের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।

 

পরিকাঠামো ক্ষেত্রে রেলের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিহারের মাধেপুরায় ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিন তৈরির কারখানা চলতি বছরে পূর্ণ উদ্যমে কাজ শুরু করেছে। ঐ রাজ্যেরই মারহাওরাতে ২০১৮ সালে ডিজেল ইঞ্জিন তৈরির কাজ চলছে। ভারতীয় রেল কর্তৃপক্ষ ডিজেল ইঞ্জিনগুলিকে বিদ্যুৎ-চালিত ইঞ্জিনে পরিণত করার এক অভিনব প্রকল্প হাতে নিয়েছে। বিশ্বের মধ্যে প্রথম এই ধরণের ইঞ্জিন পরিবর্তন করে ভারতীয় রেল ইতিহাস সৃষ্টি করেছেপশ্চিম্বঙ্গের চিত্তরঞ্জন রেল ইঞ্জিন কারখানার চলতি অর্থবর্ষে ৩৫০টি বিদ্যুৎ-চালিত ইঞ্জিন নির্মাণ করা হয়েছে এবং এই কারখানাটি সারা বিশ্বের মধ্যে বৃহত্তম ইঞ্জিন নির্মাণের কারখানার মর্যাদা লাভ করেছে। সারা দেশের সব ধরণের ট্রেনগুলির গতি বৃদ্ধির লক্ষ্যে মিশন রফতার নামে একটি অভিযানের সূচনা করা হয়েছে। যথাযথ সময়ে যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলের জন্য নজরদারি ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। অন্যদিকে, সমগ্র ভারতীয় রেল ব্যবস্থাকে পরিবেশ-বান্ধব হিসাবে গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন ধরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পার্বত্য রেলপথগুলিতে এবং জনপ্রিয় পর্যটন রুটের রেলপথে ভ্রমণের সময় প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগের জন্য স্বচ্ছ ভিস্টাডোম কোচ লাগাবার ব্যবস্থা হয়েছে।

 

ঐতিহ্যবাহী রেলপথগুলির পরিষেবার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে বেশ কিছু সংস্কারমূলক উদ্যোগ নেওয়া হয়কাংড়াভ্যালি রেল এবং নীলগিরি পার্বত্য রেলপথে পুনরায় বাষ্পীয় ইঞ্জিন-চালিত ভাড়া দেবার প্রথা চালু করা হয়েছে। কালকা – সিমলা রেলপথ এবং নীলগিরি পার্বত্য রেলপথে ঐতিহ্যবাহী ট্রেন পরিষেবা অব্যাহত রাখার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অনুরূপভাবে, দার্জিলিং হিমালয়নে রেলপথে এসসি কোচ যুক্ত ট্রেন চালাবার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ‘একটি জাতির জীবনরেখা’ নামে অনলাইনে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভারতীয় রেলের ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলির ছবি ও ভিডিও তুলে ধরা হয়েছে।

 

পণ্য পরিবহণের ক্ষেত্রে রেলকে গ্রাহকদের কাছে আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তুলতে মাশুল নীতির সংস্কার করা হয়েছে। এছাড়া, পণ্য পরিবহণের ক্ষেত্রে নিয়ম-কানুনকে আগের তুলনায় অনেক বেশি গ্রাহক-বান্ধব করে তোলা হয়েছে। কন্টেনারবদ্ধ পণ্য পরিবহণের ওপর রেলের পক্ষ থেকে বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে। সারা দেশের সমস্ত রেল জোনে নতুন করে বিভিন্ন ধরণের কর্মী নিয়োগের উদ্যোগ শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই টেকনিশিয়ান ও অন্যান্য পদে ৬৪,৩৭২টি শূন্যপদে নিয়োগের উদ্যোগ শুরু হয়েছে গুজরাটের ভদোদরায় দেশের মধ্যে প্রথম রেল এবং পরিবহণ বিশ্ববিদ্যালয় চালু হয়েছে। সারা দেশে রেল ব্যবস্থার যথাযথ পরিচালনের জন্য কর্মীদের অভিযোগ এবং স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা মোকাবিলায় বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। রেলের ১২ লক্ষ কর্মচারীর সবার জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে ‘প্রোজেক্ট সক্ষম’ নামে একটি প্রকল্প চালু করা হয়েছে। এছাড়া, রেলের কর্মীদের জন্য বিশেষ মোবাইল অ্যাপ এবং পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে বদলির জন্য একটি পোর্টাল এবং বায়োমেট্রিক উপস্থিতির ব্যবস্থা চালু হয়েছে। বরাবরের মতো রেল চলতি বছরেও খেলাধূলার ক্ষেত্রে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। হাজার হাজার জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ের খেলোয়াড়দের চাকরি দেওয়া সহ তাঁদের পদোন্নতির বিশেষ ব্যবস্থা হয়েছে। এছাড়া, রেলের উদ্যোগে বেশ কিছু ক্ষেত্রে ক্রীড়া প্রতিযোগিতারও আয়োজন করা হয়েছে।

 

রেল ব্যবস্থার উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন আইআইটি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সহযোগিতায় গবেষণার কাজ চালানো হচ্ছে। রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে সমন্বয় বজায় রাখার জন্য এবং রেলের ভালো কাজকে উৎসাহিত করতে দুটি বিশেষ পোর্টালও চালু করা হয়েছে চলতি বছরে।

 

CG/PB/SB



(Release ID: 1558971) Visitor Counter : 434


Read this release in: English